কাজীরহাট প্রতিনিধি:
বরিশালে কাজীরহাট থানা চত্বর সহ ৫ লতা, আন্ধারমানিক, বিদ্যানন্দপুর, ভাষানচর, জয়নগর ইউনিয়নের উন্নয়নের ছোয়া নেই, আছে শুধু জনদূর্ভোগের রাস্তা। গুরুর্ত্বপূর্ন রাস্তা কাজীরহাট হতে নতুন খাসেরহাট প্রায় ৫ কিঃমিঃ রাস্তা ইটের সলিং প্রায় ১৮ বছর পূর্বের উন্নয়নের ছোয়া লাগেনী। ইটের সলিং”র মধ্যে রাস্তার মাঝ পথে ছোট বড় গর্ত রয়েছে শতাধিক। অপর দিকে রাস্তার পাশের অংশ ভেঙ্গে পড়ছে অধিকাংশ স্থান দিয়ে। কাজীরহাট বন্দর প্রধান মূল ফটকের পশ্চিম প্রান্তে ইটের রাস্তা যেন জনসাধারনের ভাগ্যে জুটলো রাস্তার করুন দশা। তবে রাজনৈতিক বিদরা বলছে সরকার দলীয় অঙ্গনে কাজীরহাট থানা বন্দরে কোন্দল থাকায় উন্নয়নের হচ্ছে না। বিভিন্ন র্স্পট ঘুরে দেখা গেছে রাস্তা ভাঙ্গা চুড়া কোথায় ও দেবে গেছে এলাকায় যানবহন থেকে শুরু করে চলাচলে বিঘœ ঘটছে। বিশেষ করে প্রতি নিয়ত বাড়ছে র্দূঘটনা ও জনসাধারনের পথ চলা ব্যঘাত হচ্ছে। কাচাঁ রাস্তা গুলোর মাঝ পথে বড় আকারে গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে এবং কাঁদা আছে। ৫ টি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে আয়নর ব্রিজ, পাটা ব্রিজ. ঢালাই ব্রিজ লাজুক অবস্থায় পড়ে আছে। বিশেষ করে গুরুত্বর্পূন স্থানে এখন বাশেঁর সাঁেকা দেখা গেলেও ব্রিজের কথা ভাবছেনা কোন জনপ্রতিনিধি। এছাড়া লতা ইউনিয়নে পরপর ২ বার নির্বাচনে ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান নেহাল, ভাষানচর ইউনিয়নে নজরুল ইসলাম চুন্নু নির্বাচিত হলেও উন্নয়নের সাড়া মিলছেনা। অপর দিকে আন্ধারমানিক ইউনিয়নে চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলাম, বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নে আঃ জলিল মিয়া ও জয়নগর ইউনিয়নে মোঃ মনির হোসেন হাওলাদার নির্বাচিত চেয়ারম্যান হলেও এলাকায় উন্নয়নের হাত ছানি নগন্য বলে দেখা গেছে।
