২৪শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ঝালকাঠির ডিসির গাড়িতে ট্রাকের ধাক্কা, কারাগারে চালক পটুয়াখালীতে চাঞ্চল্যকর জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২ বরিশালে রমজানের প্রথম দিনে নিত্যপণ্যের বাজারে উত্তাপ মঠবাড়িয়ার অপহৃতা কিশোরীকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব : অপহরণকারী যুবক গ্রেপ্তার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে আমতলীতে ১৩৮টি প্রথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ পায়রা নদীর ভাঙ্গন থেকে আমতলীকে রক্ষায় ৭৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত প্রকল্পের উদ্বোধন কলাপাড়ায় জেলেদের চাল নিয়ে ইউপি মেম্বারদের চালবাজি স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সাথে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ বাকেরগঞ্জে ট্রাফিক পুলিশকে ঘুস দিতে গিয়ে বিপাকে অটোচালক, ভিডিও ভাইরাল লালমোহনে ওষুধ ভেবে কীটনাশক পানে গৃহবধূর মৃত্যু

এগিয়ে চলেছে বরিশাল হয়ে পটুয়াখালীর পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প

অনলাইন ডেস্ক: বরিশাল হয়ে পটুয়াখালীর পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সরকারকে ৪০ হাজার কোটি টাকারও বেশি ব্যয় করতে হবে। বাংলাদেশ রেলওয়ের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষায় এমনটি উঠে এসেছে। ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত বরিশালের ভেতর দিয়ে দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরের ২১৪ দশমিক ৯১ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের জন্য ৪০ হাজার ৭০১ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।

তবে নিচু জমির ওই রুটে ২৫ কিলোমিটার এলিভেটেড লাইন তৈরি করতে চাইলে প্রকল্পটিতে ব্যয় হবে ৪৪ হাজার ৪৯৭ কোটিরও বেশি টাকা। এলিভেটেড লাইনের জন্য উঁচু বাঁধ তৈরি করতে হবে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত সোমবার রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের সভাপতিত্বে প্রকল্প কর্মকর্তা ও পরামর্শকদের সঙ্গে এক বৈঠকে ওই প্রকল্পের বিস্তারিত উপস্থাপনের সময় এসব তথ্য জানা গেছে।

দেশের একমাত্র বরিশাল বিভাগেই কোনো রেল যোগাযোগ নেই। এ বিভাগে ৬ টি জেলা আছে।

পুরো দেশকে রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে এবং বর্তমানে নির্মাণাধীন পায়রাসমুদ্র বন্দর ও রাজধানী ঢাকার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের অংশ হিসেবে ভাঙ্গা থেকে পায়রা পর্যন্ত একটি রেললাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়।
ভাঙ্গা ইতোমধ্যে ফরিদপুর থেকে রেল নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এবং নির্মাণাধীন পদ্মা সেতু রেল লিংক প্রকল্পের আওতায় আছে। এ প্রকল্পটি ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে শেষ হলে সরাসরি ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত রেলপথ হবে।
সরকার ২০১৬ সালে ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বিশদ নকশাসহ দরপত্র প্রস্তুত করে একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা চালানোর জন্য একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল।

প্রকল্পটি ২০১৮ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাদেশ রেলওয়ে কেবল এ বছর জুলাইয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার দোহা, স্পেনের টিওয়াইপিএসএ ও বাংলাদেশ ডিডিসির একটি যৌথ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করতে পেরেছে। পরে এ প্রকল্পের সময়সীমা চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।’

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

সর্বশেষ