কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর কলাপাড়াড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ মোঃ আবুল বাশার ও তার বাবা মস্তফা গাজী ,মামুন গাজী, আলী আকাব্বার গাজী, মিজানুর রহমান গাজী চক্রের খামখেয়ালীপনা ও অত্যাচারে অতিষ্ট এলাকাবাসী। ক্ষমতার অপব্যাবহার উৎকোচ সক্ষতায় লালুয়া ইউনিয়ন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গ্রম পুলিশ বাশার।জে এল নং ১৭ চান্দুপাড়া মৌজা ৪৭/০৫ নং পোল্ডারের ছ-কানি খালের স্লুইজগেটে বেআইনি ভাবে মাছ ধরার লোভে কৃষকের বারোটা বাজিয়ে লবনপানি ওঠা নামায় অন্তরায় সৃষ্টি করে আসছে।গত ১১.০৫.২০২১ স্বপন গাজী সহ এলাকাবাসী স্লুইজগেটে জালপেতে মাছ ধরা ও লবন পানি উঠাতে নিশেধ করে। দাবী কৃত চাঁদা ৫ লক্ষ টাকা দিলে স্লুইজগেট অবমুক্ত করে দেয়া হবে। ঐ সময় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে গ্রাম পুলিশ বশার গাজীর নেতৃত্বে ১২/১৩ জনের চক্র এলোপাথারি মারধর করে।এ ঘটনায় কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেডআদালতে ১ জুন স্বপন গাজী বাদি হয়ে ১৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়েল করেন। মামলার বিবরনে জানাযায়,মাছের লোভে কৃষকের ফসলি জমিতে লবন পানি উঠিয়ে ফসল নষ্ট করার প্রতিবাদে গ্রাম পুলিশ আবুল বাশার ক্ষিপ্ত হয়ে তার সহযোগীদের নিয়ে স্বপন গাজির উপরে হামলা চালায়। হামলাচালিয়ে স্বপন গাজীর নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায়।মারধর শেষে হুমকি দেয় যে আসামিদের দাবি কৃত টাকা পরিশোধ না করিলে এবং উক্ত বিষয় নিয়ে মামলা করিলে হত্যার হুমকি প্রদান করে। স্বপন গাজীর দায়ের কৃত মামলায় আদালত আগামী ৪০ দিনের মধ্যে কলাপাড়া থানাপুলিশের এস, আই নজরুল ইসলামকে তদন্তপূর্বক তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
