রাসেল কবির:
কাজীরহাট থানা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিলেও কয়েদিন যাবৎ আইন শৃংঙ্খলার অবনতি এমনটাই স্থাণীয় লোকজনদের মুখে। সূএে জানাযায়, কয়েকদিন যাবৎ কাজীরহাট আওতাধীন এলাকায় বেড়ে গেছে একের পর এব চুরি সহ ডাকাতির ঘটনা। গত মঙ্গলবার রাতে সিদ কেটে চুরি বুধবার সকালে নৌ-পথে ডাকাতি বুধবার রাতেই ফের আবারো চুরি করে প্রমান করে দিল চোরেরা আমরাই আছি কাজীরহাট এলাকার দখলে। ভূক্তভোগী কাজীরহাট থানাধীন বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মধ্য রতনপুর গ্রামের সংখ্যালঘু অনিল গাইন জানায়, আমার বসত ঘরের ট্রং এর ভিতরে ৭০হাজার টাকা ছিল। বুধবার বিকালে টাকা আমি ধার দিয়ে দেই। সন্ধ্যার পর যে কোন সময় চোর ঘরের ভিতর প্রবেশ করে পালিয়ে থাকে। রাত ২.৩০ মিনিটে ঘুম থেকে উঠে আমার গৃহপালিত গরু দেখতে উঠে দেখি আমার ঘরের দরজা খেলা। আমার মোবাইল সেট ও ট্রং নেই। সকালে বাড়ির সামনে রাস্তার উপর ট্রং পড়ে আছে। ইউপি সদস্য মোঃ রিয়াজ হোসেন খাঁন কে বিষয়টি অবগত করিয়াছি। এ বিষয় ইউপি সদস্য রিয়াজ হোসেন খাঁন ঘটনা সত্য বলে জানিয়ে বলেন আমার এলাকায় কিছু চোর আছে ।
