রাসেল কবির,কাজীরহাট প্রতিনিধি—
বরিশালের কাজীরহাট থানাধীন লতা ইউনিয়নের আসলী সন্তোষপুর গ্রামে ২৫ ডিসেম্বর সকাল আনুমানিক ১০.৩০ মিনিটে পল্লী বিদুৎতের খাম্বা বসানো কে কেন্দ্র করে হামলার আলতাফ চৌকিদার (৪৮) নিহত হয়েছে বলে স্থাণীয় সূএে জানাগেছে। নিহতর স্ত্রী হাওয়ানুর বেগম জানায়, আমার স্বামীর সাথে কাহারো সাথে দন্ড নেই। সকালে জানতে পাই আমার স্বামীকে মার ধর করে গুরুত্বর রক্তাক্ত করে। মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেওয়ার পথি মধ্যে মিয়ারহাট বাজারে পৌছালে পথি মধ্যেই মারা গেছে। লাশ কাজীরহাট থানায় আমরাই নিয়ে এসছি। মামলার প্রস্তুতি চলছে ঘটনা স্থলে পুলিশ গিয়াছে। আমার স্বামীর মাথায় আঘাত তরলে রক্তপাত ঘটে ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কালাম খানেঁর নেতুত্বে হামলার ঘটনা ঘটনায় সহিদ খলিফা, সেন্টু সরদার, জামাল মের্দ্দা, শাহাবুদ্দিন সরদার , মাইনুদ্দিন সহ ১০/১২ জন মিলে। লতা ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান জানায়, সোহেল পল্লী বিদূৎতের লাইন সংযোগ নিবে এ নিয়ে একটি খাম্বা বসানো হবে বাধা দেয় জলিল সরদারের ছেলে সেন্টু সরদার। এ নিয়ে কয়েকদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছে। ঐ বিদূৎতের কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ার আমাকে ফোন করে জানায়, খাম্বা নিয়ে ঝামেলা চলছে কয়েকদিন যাবৎ আপনি জনপ্রতিনিধি হিসাবে ঘটনা স্থলে গিয়ে সমাধা করে দিয়ে আসেন। কথা অনুযায়ী চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান নেহাল সাথে নিয়ে গেছে নিহত আলতাফ চৌািকদার কে ।ঘটনা স্থলে দেখতে পায় সোহেল ও সেন্টু ররদারের মধ্যে বাকবিতন্ডা চলে আলতাফ চৌকিদার সেন্টু কে অনুরোধ করে বিদূৎতের খাম্বা বসানোর বিষয়। এক পর্যায় বড় আকার ধারন করলে ঘটনা স্থলে আলতাফ চৌকিদার কে মাথায় রড দিয়ে আঘাত করে। ইউপি সদস্য কালাম খানের নেতৃত্বে। তিনি আরো জানায়, কালাম খান নেতৃত্ব না দিলে এ ঘটনা ঘটে না। কাজীরহাট থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ সাজ্জাদ হোসেনর সাথে আলাপ করলে তিনি জানায়, নিহতর স্ত্রী হাওয়ানুর বেগম বাদী হয়ে হত্যা মামলার প্রস্তুতি ধায়ের চলছে। লাশ বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ মর্গে প্রেরন করা হবে।