১লা এপ্রিল, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কাঠালিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় স্বামী-স্ত্রী আহত চাঁন মিয়ার ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন পূরন করতে পাশে দাঁড়ালেন সেচ্ছাসেবী শোভন। বরিশাল বাণী পরিবারের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালের ডাকাত সর্দার বাদল শরীফ ঢাকায় গ্রেফতার ঝালকঠিতে মেলা শেষে পরে আছে বিধ্বস্ত খেলার মাঠ বরগুনায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে তীব্র ভাঙন পটুয়াখালীতে প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলের ৮ লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর করেন আলী আশ্রাফ বাউফলে প্রথম আলোর সম্পাদকসহ তিন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের... শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশ আজ উন্নত সমৃদ্ধ : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শোক সংবাদ সাংবাদিক বুলবুলের নানী সাহেরা খাতুনের ইন্তেকাল

কুয়াকাটা পৌর নির্বাচনে প্রচারে বাঁধা দেয়ার অভিযোগ

মির্জা আহসান হাবিব ঃ পটুয়াখালীর কুয়াকাটা পৌরসভা নির্বাচনে চার মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তাদেরকে প্রচারনা চালাতে বাঁধা প্রদান করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার সকালে প্রচারনার দ্বিতীয় দিনে পৌর শহরের ৫নং ওয়ার্ডে জগ মার্কার প্রার্থী মোঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের পোষ্টার টানাতে গেলে সমর্থক মোঃ ফজলুল হককে বাঁধা প্রদান করে আওয়ামীলীগ সমর্থীত প্রার্থী আব্দুল বারেক মোল্লার সমর্থকরা। এমনকি পরবর্তীতে জগ প্রতিকের হয়ে কাজ করলে তাকে নির্বাচনের আগেই দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করে বারেক মোল্লার সমর্থক মোঃ মাসুদ খান। এদিকে ৩ নং ওয়ার্ডে প্রচার করতে গেলে শাহিনুর বেগমের হাত থেকে লিফলেট ছিনিয়ে নিয়ে তা ছিড়ে ফেলে আওয়ামীলীগের সমর্থকরা। এ সময় তাকে বলা হয় জগ প্রতিকের প্রচার করলে এলাকা ছাড়া করা হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন প্রতিবেদককে জানান, তফসিল ঘোষনার পরে আমি প্রার্থীতা ঘোষনা করায় আমাকে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে চাপ দেয়া হচ্ছে। আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বর্তমান মেয়র, তার এক ভাই পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অন্য ভাই ও ছেলে আওয়ামীলীগ ও অংগসংগঠনের প্রভাবশালী সদস্য হওয়াতে তারা ক্ষমতা ও অর্থের অপ-প্রয়োগ করে নির্বাচনী পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। তিনি আরো জানান, শুক্রবার দুপুরে প্রতিক বরাদ্দের পর থেকেই আওয়ামীলীগের প্রার্থী বিভিন্ন স্থানে বর্ধিত সভা ও সমাবেশ করছে। যা নির্বাচনী আচরনবিধিতে করার সুযোগ নেই। নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ নিশ্চিতের লক্ষ্যে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ জিয়াউর রহমান খলিফা জানান, প্রার্থীরা কোন ধরনের মিছিল এবং জনসভা করতে পারবেনা। যদি কোন প্রার্থী নির্বাচনী আচরন বিধি লঙ্ঘন করে তবে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।
২৮ ডিসেম্বর ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)-এ কুয়াকাটা পৌরসভায় ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

সর্বশেষ