২২শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
নলছিটিতে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবীতে বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়ক অবরোধ। একযুগ পর বিএনপি নেতা জিয়া আমিন রাড়ীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন- নেতাকর্মীদের ঢল তেঁতুল খেলে কি শরীরের রক্ত পানি হয়ে যায়? জানুন আসল ঘটনা যেসব মডেলের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবেন এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা প্রেমের ফাঁদে ফেলে মাদ্রাসাছাত্রীকে পতিতালয়ে বিক্রি উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে বাজেট অনুমোদন সারা বিশ্বে ১৬ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, উদ্বেগ সাইবার বিশেষজ্ঞদের আমি তো শাশুড়ি হয়ে গেছি: অভিনেত্রী শ্রাবন্তী সোমবার দুই ঘণ্টা কর্মবিরতির ঘোষণা সচিবালয় কর্মচারীদের জামায়াতের আমিরের সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

কোন রঙের ডিমে পুষ্টি বেশি? জেনে নিন

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

বাজারে দুই রঙের মুরগির ডিম পাওয়া যায়। আসলে ডিমের রং মুরগির জাত ও জিনের ওপর নির্ভর করে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণত সাদা পালকের মুরগির ডিম সাদা এবং গাঢ় রঙের পালকের মুরগির ডিম লাল হয়ে থাকে। আবার কিছু কিছু জাতের মুরগি সাদা হলেও লাল ডিম পাড়ে।

সব ডিমের খোলস শুরুতে সাদাই থাকে। ডিম তৈরির একেবারে শেষ মুহূর্তে যোগ হয় রং। মুরগির দেহে থাকা এক রঞ্জক পদার্থ থেকে এই রং তৈরি হয়। তবে যেসব ডিম সাদা হয় সেগুলোয় রং যোগ হয় না।

এবার আসা যাক, কোন রঙের ডিম বেশি পুষ্টিকর। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, ডিমের রঙের সঙ্গে এর পুষ্টিগুণের কোনো সম্পর্ক নেই। আবার নিউ ইয়র্কের এক দল গবেষকের মতে, লাল ডিমে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সামান্য বেশি রয়েছে। কিন্তু সেই পার্থক্য এতটাই সামান্য যে তাতে খুব একটা ফারাক হয় না।সেক্ষেত্রে বলা যায় দুই রঙের ডিমের খাদ্যগুণ প্রায় সমান। তাই ডিম যে রঙেরই হোক আপনি তা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, একটি ৫০ গ্রাম ওজনের ডিমে ৭২ ক্যালোরি ও ৪.৭৫ গ্রাম ফ্যাট রয়েছে। সাদা ও লাল ডিমে এ পুষ্টিগুণের পরিমাণ প্রায় সমান। তবে বাজারে ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ ডিম, অর্গানিক ডিম, জৈব এবং নন-জিএমও ফিড দেওয়া মুরগির ডিম, খোলামেলা জায়গায় পালন করা দেশি মুরগির ডিমের বেশ কদর রয়েছে।এক্ষেত্রে মুরগির ডিমের রং নয় বরং মুরগি কী ধরনের খাবার খায় এবং কী ধরনের পরিবেশে বেড়ে ওঠে সেটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যেসব মুরগি প্রাকৃতিক উপায়ে পুষ্টিকর খাবার খুঁজে খুঁজে খায়। সেসব মুরগির ডিমে ভিটামিন ই, ভিটামিন এ, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, খনিজ উপাদান এবং ফ্যাট বেশি থাকে। অন্যদিকে খামারের মুরগির ডিমে এই ভিটামিন ও খনিজ কিছুটা কম থাকলেও প্রোটিনের পরিমাণ বেশি এবং ফ্যাটের পরিমাণ কম থাকে।

আবার খামারে ভালো ফিড খাওয়ানো মুরগির ডিমের পুষ্টি অনেক সময় এসব গৃহস্থালি মুরগির ডিমের চাইতেও বেশি হয়। কারণ তাদের নিয়মিত ভালো মানের ফিড দেওয়া হয়।

 

সূত্র- বাংলা নিউজ

সর্বশেষ