১১ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

পিরোজপুরে অভিমানে বাড়ি ছাড়া স্বামী, খুঁজতে গিয়ে গৃহবধূর সর্বনাশ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

পিরোজপুর প্রতিনিধি :: স্বামী অভিমান করে বাড়ি ছেড়েছেন। অন্যত্র গিয়ে কাজ করছেন তিনি। সেই অভিমানী স্বামীকে খুঁজতে বের হন দুই সন্তানের জননী। সেখানে গিয়ে পরিচয় হয় এক মোটরসাইকেল চালকের সঙ্গে। স্বামীকে খুঁজে পেতে ওই গৃহবধূকে সহায়তার আশ্বাস দেন ওই চালক। এমন আশ্বাস দিয়ে নিজ বাড়িতে ওই গৃহবধূকে নিয়ে যান ওই চালক। সেখানে এক বন্ধুকে ডেকে দুজন মিলে একাধিবার ধর্ষণ করেন বিপদগ্রস্ত ওই নারীকে।

পিরোজপুর থেকে স্বামীকে খুঁজতে এসে স্বরূপকাঠিতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন ওই গৃহবধূ। শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাতে সোহাগদল গ্রামের পঞ্চায়েত বাড়ি এলাকায় দুই সন্তানের ওই জননী ধর্ষণের শিকার হন।

গতকাল শনিবার বিকেলে ওই নারী মোটরসাইকেল চালক মো. আহসান কবিরসহ আরো এক অজ্ঞাতনামাকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে রবিবার দুপুরে আহসান কবিরকে গ্রেপ্তার করে। তিনি সোহাগদল গ্রামের মজিবুর রহমান নাজেমের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে গৃহবধূর স্বামী অভিমান করে বেশ কিছুদিন যাবত ইন্দুরহাট বন্দর এলাকায় এসে সেখানে থেকে কাজ করছেন। স্বামীকে খুঁজতে এসে মোটরসাইকেল চালক কবিরের সঙ্গে গৃহবধূর পরিচয় হয়। পরে কবির গভীর রাতে নিজের বাড়িতে নিয়ে তার আরো এক সহযোগীসহ ওই গৃহবধূকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। শনিবার স্থানীয়দের সহায়তায় ভূক্তভোগী নারী নেছারাবাদ থানায় গিয়ে মামলা করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) থানার ওসি (তদন্ত) মো. সোলায়মান বলেন, ধর্ষণের শিকার ওই নারীর অভিযোগ পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রবিবার দুপুরে ধর্ষক কবিরকে আটক করা হয়েছে। কবিরের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অপর আসামি লাভলু হাওলাদার ওরফে লাট্টুকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ভিকটিম বাদী হয়ে মামলা করার পর পুলিশ অভিযানে নামে। ধর্ষণের সাথে জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

পিরোজপুর প্রতিনিধি :: স্বামী অভিমান করে বাড়ি ছেড়েছেন। অন্যত্র গিয়ে কাজ করছেন তিনি। সেই অভিমানী স্বামীকে খুঁজতে বের হন দুই সন্তানের জননী। সেখানে গিয়ে পরিচয় হয় এক মোটরসাইকেল চালকের সঙ্গে। স্বামীকে খুঁজে পেতে ওই গৃহবধূকে সহায়তার আশ্বাস দেন ওই চালক। এমন আশ্বাস দিয়ে নিজ বাড়িতে ওই গৃহবধূকে নিয়ে যান ওই চালক। সেখানে এক বন্ধুকে ডেকে দুজন মিলে একাধিবার ধর্ষণ করেন বিপদগ্রস্ত ওই নারীকে।

পিরোজপুর থেকে স্বামীকে খুঁজতে এসে স্বরূপকাঠিতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন ওই গৃহবধূ। শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাতে সোহাগদল গ্রামের পঞ্চায়েত বাড়ি এলাকায় দুই সন্তানের ওই জননী ধর্ষণের শিকার হন।

গতকাল শনিবার বিকেলে ওই নারী মোটরসাইকেল চালক মো. আহসান কবিরসহ আরো এক অজ্ঞাতনামাকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে রবিবার দুপুরে আহসান কবিরকে গ্রেপ্তার করে। তিনি সোহাগদল গ্রামের মজিবুর রহমান নাজেমের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে গৃহবধূর স্বামী অভিমান করে বেশ কিছুদিন যাবত ইন্দুরহাট বন্দর এলাকায় এসে সেখানে থেকে কাজ করছেন। স্বামীকে খুঁজতে এসে মোটরসাইকেল চালক কবিরের সঙ্গে গৃহবধূর পরিচয় হয়। পরে কবির গভীর রাতে নিজের বাড়িতে নিয়ে তার আরো এক সহযোগীসহ ওই গৃহবধূকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। শনিবার স্থানীয়দের সহায়তায় ভূক্তভোগী নারী নেছারাবাদ থানায় গিয়ে মামলা করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) থানার ওসি (তদন্ত) মো. সোলায়মান বলেন, ধর্ষণের শিকার ওই নারীর অভিযোগ পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রবিবার দুপুরে ধর্ষক কবিরকে আটক করা হয়েছে। কবিরের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অপর আসামি লাভলু হাওলাদার ওরফে লাট্টুকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ভিকটিম বাদী হয়ে মামলা করার পর পুলিশ অভিযানে নামে। ধর্ষণের সাথে জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধর্ষণের শিকার গৃহবধূর ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সর্বশেষ