এম সাইফুল ইসলাম রাজু: বরিশালে বেকারী জগতে প্রথম সাড়ির একটি নাম ইত্যাদি। সেখানেও মিলেছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পণ্য উৎপাদনের দৃশ্য। ময়লাযুক্ত পরিবেশ ও সামগ্রী ব্যবহারের মাধ্যমে বানানো হচ্ছিল রুটি বিস্কুট ও কেক।
গতকাল সোমবার ভ্রাম্যমাণ আদালত গিয়ে হাতেনাতে তা ধরে ফেলে। অবশেষে তাৎক্ষণিক এই কারখানার ব্যবস্থাপক পলাশকে অর্থদন্ড করা হয়। আগামী দিনে এমনটা না করার আশ্বাসে শুধুমাত্র অর্থ দন্ডে ছেড়ে দেওয়া হয়।
তাছাড়া বিসিক এলাকার মেসার্স পার্থ ট্রেডার্স প্রোঃ অরুন কুমার সাহা এবং মৌমিতা বেকারি প্রোঃ মিঠুন সাহাকেও অর্থদন্ড করা হয়।
আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বরিশালের এসআই (নিঃ) মোঃ হানিফ সিকদার এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বরিশাল এর সহকারি পরিচালক মোঃ শাহ্ শোয়াইব মিয়া ও সুমি রাণী মিত্র এর উপস্থিতিতে এই অভিযান পরিচালিত হয়।
পণ্যের মোড়ক ইত্যাদি ব্যবহার না করা ও মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করায় এবং অবৈধ প্রক্রিয়ায পণ্য উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণ করায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৩৮ এবং ৪৩ ধারা মোতাবেক সর্বমোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ইত্যাদি বেকারীর ব্যবস্থাপক মো. পলাশ বরিশাল বাণীকে বলেন, তৈরীকৃত কেকগুলো আমরা পত্রিকার উপরে রেখেছিলাম। সেটা ভ্রাম্যমাণ আদালতের চোখে পড়ায় জরিমানা করা হয়েছে। তাছাড়া আমরা কোন অবৈধ পন্থা অবলম্বন করিনা।