নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ এক দিকে অবৈধ ইট ভাটা ভেঙে দিচ্ছে পরিবেশ অধিদপ্তর। আর অন্য দিকে ঐ ভেঙে দেওয়া ইট ভাটা চালু দিচ্ছে পরিবেশ দুষন করা ভাটার মালিকরা। এ যেন চলছে চোর পুলিশ খেলা। বরিশালে প্রতি বছর অবৈধ ইট ভাটায় অভিযান করে ভেঙে দিয়েও কাজে আসছে না বলে মন্তব্য করেছেন সচেতন নাগরিক সমাজ। তাদের মতে পরিবেশ অধিদপ্তরের রহস্য ভূমিকার কারনে অবৈধ ইট ভাটায় কাঠ দিয়ে পুড়ছে ইট। অভিযোগ রয়েছে বরিশাল পরিবেশ অধিদপ্তরে অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে ম্যানেজ করে প্রতি বছর অবৈধ ভাবে ইট ভাটা পরিচালনা করছে ব্যবসায়ীরা। এতে করে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি সাধন হলেও, লাভবান হচ্ছে অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে ও ব্যবসায়ীরা।
বরিশালে বিভাগে ১ হাজারের বেশি রয়েছে ইট ভাটা। যার অধিকাংশ ইটভাটা অবৈধ। পরিবেশের নিজস্ব মেজিস্ট্রেট না থাকার কথা বলে নামে মাত্র অভিযান পরিচালনা করেন অবৈধ ইট ভাটার বিরুদ্বে। খোজ নিয়ে জানাযায় চলতি বছর বরিশাল পরিবেশ অধিদপ্তর ১৭ টি অবৈধ ড্রাম চিমনি ইট ভাটার কিলন ভেঙে দেয় ও জরিমানা আদায় করেন
খোজ নিয়ে জানাযায় পরিবেশ অধিদপ্তরের ভেঙে দেয়া ইট ভাটা গুলো আবারও চালু করেছে।
এ বেপারে বরিশাল বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ ইকবাল হোসেন জানান অবৈধ ইট ভাটার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত থাকবে। ভেঙে ফেলে দেওয়া ইট ভাটা পুনরায় চালু করা হয়েছে বলে তিনি জানান ভেঙে দেওয়া ইট ভাটার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
