কুয়াকাটা প্রতিনিধি : কুয়াকাটা মহিপুর থানায় এক আসামী গ্রেফতারের প্রতিবাদে থানাভবন ঘেরাউ করতে গিয়ে আটক হন জলীল ঘরামি। তাকে প্রধান আসামীকে করে মামলা করে সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।
গত কাল আসামি ছিনতাই ও পুলিশের উপরে
হামলা চালায় লতাচাপলী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের পরাজিত মেম্বার প্রার্থী আব্দুল জলীল ঘরামির সর্মকরা।
শুক্রবার মহিপুরের লতাচাপলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী সংহিসতার মামলায় মোঃ খলিল নামে এক আসামীকে গ্রেফতারের পর তার ভাই পরাজিত মেম্বার প্রার্থী আঃ জলিলের নেতৃত্বে ৫ শতাধিক নারী পুরুষ তাকে মুক্ত করতে থানাভবনে সামনে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডেকে জড়ো করার পরে থানা ঘেরাউ করে। এ সময় পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তিতে এসআই আঃ হালিমসহ কনেস্টবল মিলন, ওবায়দুল, আবজাল এবং নারী কনেস্টবল শীলা ও নাসরীন আহত হন।
আসামি ছিনতাই চেষ্টা ও পুলিশের উপরে হামলায় ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী আব্দুল জলীল ঘরামি কে গ্রেফতার করে শনিবার সকালে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এবং পুলিশের দায়ের করা মামলায় এজাহারভুক্ত নামীয় ২২ এবং অজ্ঞাত ২৫/৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলা নং ১০,
মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খোন্দকার মো:আবুল খায়ের বলেন, পুলিশের উপরে হামলা ও আসামি ছিনতাই চেষ্টার ঘটনায় নেতৃত্বদানকারী প্রধান আসামি কে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে এবং বাকিদের বিরুদ্ধে পুলিশের গ্রেফতার অভিযান অব্যহত রয়েছে।
