১৩ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
বিসিসি থেকে বেতন নেন সাবেক মেয়রের বাসার কাজের লোক উজিরপুরে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সম্পাদকের নামে হ*ত্যাচেষ্টা মামলা ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল : ফিল্ম না থাকায় দেড় মাস ধরে এক্স-রে সেবা বন্ধ মঠবাড়িয়া বিএনপি নেতা দুলালকে দল থেকে বহিষ্কার বরগুনায় ছাত্র আন্দোলন সমন্বয়কদের মধ্যে সং*ঘ*র্ষ, আ*হ*ত ৪ হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে চাইলে প্রতিদিন বাদাম খান পটুয়াখালীতে জমির বি*রোধে ছোট ভাইয়ের হাতের কব্জি কে*টে নিলো বড় ভাই বরিশালে মিলল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির ম*রদেহ, পরিবারের দাবি হ*ত্যা বরিশালে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদকবিক্রেতা আটক বরিশালে এসএসসির সিলেবাস কমানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

মৌসুমীর নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা !

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

চেক ডিজঅনার মামলায় চিত্রনায়িকা মৌসুমীর নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত। একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেক ডিজঅনার মামলায় গেল ২৮ এপ্রিল তার বসুন্ধরা আবাসিকের বাসায় আবার সমন পাঠানো হয়।সমন জারির পর মৌসুমী আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় ২৪ জুলাই তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। গ্রেপ্তার-সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৬ অক্টোবর দিন ধার্য রয়েছে।এক বছরের বেশি সময় ধরে মেয়েকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে থাকছেন মৌসুমী। এর মধ্যেই নায়িকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হল। বিষয়টি নিয়ে কথা কথা বলেছেন মৌসুমীর স্বামী চিত্রনায়ক ওমর সানী।

গণমাধ্যমকে ওমর সানী বলেন, এর চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ টাকার, যেমন এক কোটি, দুই কোটি, তিন কোটি, পাঁচ কোটি টাকার মতো শতাধিক ঋণখেলাপিকে আমি চিনি। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে তারা পরিশোধ করেনি। সেখানে মৌসুমীর কয়েক লাখ টাকার ঋণের বিষয়টি মামলা পর্যন্ত নিয়ে গেছে! এটা মৌসুমীকে অসম্মান ও অপদস্থ করা ছাড়া আর কিছুই নয়।তিনি বলেন, নামটা যেহেতু মৌসুমী, তাই ভাইরাল করার চেষ্টা করল। সামান্য কিছু টাকার জন্য মৌসুমীকে যদি অসম্মান করা হয়, তাহলে অন্য কোটি কোটি ঋণখেলাপির নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না কেন!সানীর কথায়, মার্সিডিজ গাড়ি বাবদ মৌসুমী ঋণ নিয়েছিল। ৮ কি ১১টা চেকও দেওয়া আছে। মৌসুমী দেশের বাইরে যাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটি থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। আমি তাদের বলেছি, আমি তো গুলশানে থাকি না, বসুন্ধরায় থাকি। চিঠি ওখানে পাঠিয়ে দিয়েন। এরপর বলল ঠিক আছে, পাঠিয়ে দিয়েছি। এরপরও তারা গুলশানের সেই ঠিকানায় চিঠি পাঠায়। এরপর আমি বলেছি, আমাদের একটা বিপর্যয় ঘটেছে। টাকার কিস্তিটা আরেকটু কমিয়ে দিলে ভালো হয়। আমাকে কিছুদিন সময় দেন। এক লাখ টাকা আমার পক্ষে এই মুহূর্তে দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ, ওই সময়ে মৌসুমী ও আমার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নিয়েও জটিলতা হয়। তাই লেনদেন বন্ধ ছিল।ওমর সানী আরও বলেন, মৌসুমী যে চেকগুলো দিয়েছিল, সেই অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ ছিল। সবকিছু বুঝিয়ে বলার পরও তারা কোনো কথা শোনেনি। এই সামান্য টাকার জন্য মৌসুমী দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবে! আমি ওর হাজব্যান্ড, আমি বারবার বলছি, আপনারা এসব ভাববেন কেন।এখন বিষয়টি আইনগতভাবে সমাধানের চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন ওমর সানী। তিনি মনে করেন, ঘটনাটি মৌসুমীকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য করা হয়েছে।

সর্বশেষ