৯ই ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

শেবাচিমে এক ক্যানসারে রোগীকে মূমুর্ষ অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়েছে সন্তানরা।

কাজী জাহিদ: শেবাচিমের মহিলা সার্জারি ওয়ার্ডে এক মূমুর্ষ ক্যানসারে রোগীকে ফেলে রেখে পালিয়েছে তার সন্তানরা।গত ২৫ মার্চ নূরজাহান (৫০) নামের ওই রোগীকে মহিলা সার্জারিতে ভর্তি করা হয়।তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ক্যানসারে ভুগছে।গত ১ এপ্রিল রোগর নামও কেটে দেওয়া হয়।অথচ ভর্তির পর থেকে কোন খোজ খবর নিচ্ছে না তার পরিবার।এ বিষয়ে মূমুর্ষ রোগীর সাথে খোজ নিয়ে জানাজায় নগরীর বটতলা হালিমা খাতুন সংলগ্ন মানিক তালুকদারের স্ত্রী নূরজাহান। তিনি আরো তার ছেলের নাম সোহাগ ও বাবু তারা দুই জনে সাংবাদিক। এনিয়ে ওয়ার্ডে একাধিক রোগীর স্বজন বাবু ও সোহাগের নাম্বারের ফোন দিলে সঠিক কোন খোজ পাওয়া যাচ্ছে না।এ বিষয়ে ওয়ার্ডের ইনচার্জ নার্স রেখা সাংবাদিকদের জানায় ২৫ তারিক ভর্তি হয়েছে ও ১ তারিক নাম কাটা হয়েছে। রোগী হাটতে চলতে পারেনা। এর কারনে অন্য রোগীর সমস্যা হচ্ছে। এ বিষয়ে ক্যানসার রেডিও থেরাপি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা: আ.ন.ম মাইনুল ইসলাম ও ডা: মহাসিন হাওলাদার এর সাথে আলাপ কালে তারা জানান প্রথমে তাবলিকের দুই মহিলা আমার চেম্বারে নিয়ে আসে অসহায় বললে ভিজিট না রেখে ফ্রি চিকিৎসা দেই ও শেবাচিমে ভর্তি করতে বলি।এরপর তার ছেলে মুক্তিযোদ্ধার কাগজে ভর্তি করায়।পরে দুদিন মহিলার সাথে তাবলিকের একজন মহিলা থাকে তার সাথে রোগীর ছেলের সাথে কথা কাটাকাটি হলে সে চলে যায়।এরপর রোগীর ছেলের কোন খোজ পাওয়া যায় না।তিনি আরো জানায় আমাদের বিভাগে কোন ইন্টার্নি নাই।বিকেলে কোন ডাক্তার নাই।এর মধ্যে রোগীর কিছু হলে কে দেখবে।আর রোগীর কন্ডিশন বেশি ভালো না।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

সর্বশেষ