৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সহকারী এটর্নি জেনারেল হলেন গলাচিপার কৃতি সন্তান এ্যাড. মশিউর রহমান রিয়াদ গলাচিপা-রাঙ্গাবালীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে স্পীডবোটে যাত্রী পারাপার মনপুরার মেঘনা নদী থেকে অজ্ঞাত যুবকের লা*শ উদ্ধার জাতীয় সঙ্গীত নয়, অর্থনীতি নিয়ে ভাবনার আহবান নতুনধারার মাদারীপুরে জমিজমার বিরোধের জেরে এক কৃষককে কু*পিয়ে জখম ঝাটকা ইলিশ-- আব্দুস সাত্তার সুমন চরফ্যাশনে এসটিএস হাসপাতালের ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্পেইন বানারীপাড়ায় জমি বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৩ রাঙ্গাবালীতে ধানক্ষেতে ছাগল যাওয়া নিয়ে দু’পক্ষের সং*ঘ*র্ষ, আ*হ*ত ৬ গলাচিপায় ৭ দফা দাবিতে ইসলামী আন্দোল গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত

সুনামগঞ্জের ডিবি ওসির বিরুদ্ধে মঠবাড়িয়ায় সংবাদ সম্মেলন

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় শহিদুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দায়ের হওয়া একটি মিথ্যা মামলায় মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিলের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ডিবি ওসির বিরুদ্ধে।

এ ঘটনায় উপজেলার মিরুখালী গ্রামের হাজী কেরামত আলী মুন্সীর ছেলে ভুক্তভোগী শহিদুল ইসলাম ওই মামলার তদন্তকারী তৎকালীন কর্মকর্তা ডিবি ওসি মোঃ ইকবাল বাহার (বিপি-৮৩১১১৩৪২৩২) কর্তৃক মিথ্যা প্রতিবেদন ও হয়রানীর প্রতিকার চেয়ে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) বরাবরে লিখিত অভিযোগ (আইজিপি ডায়রী নং-৫০১) করেন।

একই সাথে তিনি ১৮ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুরে মিরুখালী বাজারের একটি ভবনে সংবাদ সম্মেলন করে ওই ডিবি কর্মকর্তার শাস্তি দাবী করেন। বর্তমানে ওসি মোঃ ইকবাল বাহার সুনামগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভিষ্টিগেশনে (পিবিআই) কর্মরত রয়েছেন।

শহিদুল ইসলাম জানান, সুনামগঞ্জ সদরের ঝরজড়িয়া গ্রামের সামসুল হকের ছেলে হালিম ও মৃত আমানউল্লাহর ছেলে হাকিমের মাধ্যমে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ সৌদিতে কাজে যান। তার প্রায় ৬ লাখ টাকা বেতন পরিশোধ না করলে বিদেশের মাটিতেই ঝগড়া হয়। এ কারণে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর তাকে (শহিদুল ইসলাম) দেশে পাঠিয়ে দেয়।

ওই পাওনা টাকার জন্য শহিদুল ইসলাম মঠবাড়িয়া আদালতে একটি মামলা করেন। এ মামলার বিষয়টি টের পেয়ে হালিম এর পিতা সামসুল হক বাদি হয়ে শহিদুল ইসলাম ও তার পরিবারের একাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে কাঠের ব্যবসা দেখিয়ে সুনামগঞ্জ আদালতে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।

ওই মামলায় অর্থনৈতিক লেনদেনের দ্বিতীয় ঘটনা দেখিয়েছে প্রথম ঘটনায় প্রায় ৭ মাস আগে। শহিদুল ইসলাম আরও জানান, পুরো ঘটনার সময়ই আমি বিদেশে। যার প্রমান আমার পাসপোর্ট ও বিমান টিকিটে পরে রয়েছে। ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তৎকালীন সুনামগঞ্জ জেলা ডিবি ওসি মোঃ ইকবাল বাহার আমার কাছে জানতে চাইলে আমি সকল প্রমানাদি তার কাছে হস্তান্তর করি। কিন্তু তিনি বাদি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করেন।

এ ব্যপারে অভিযুক্ত তৎকালীন সুনামগঞ্জ ডিবি ওসি মোঃ ইকবাল বাহার বলেন, শহিদুল ইসলাম মামলার তদন্তে কোন প্রকার সহযোগিতা করেন নি। আমার কাছে তার একটি অডিও কল রেকর্ড আছে। শহিদুল ইসলাম আমাকে মিথ্যা দোষারূপ করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ হারুণ অর রশিদ মুন্সী, আব্দুস সালাম, মোঃ সাগর হোসেন সহ শহিদুল ইসলাম পরিবারের বিভিন্ন সদস্য।

সর্বশেষ