বৃহৎ রফতানি আয় তারা আনেন ঠিকই কিন্তুু, শ্রমিকদের ঘামে ভেজা, রক্ত পানি করা শ্রমে তারা কেবল বৈদেশিক মুদ্রাই আনেননি বরং নিজেরাও বিত্তশালী হয়েছেন! এককালে ইনটেনসিভ পেয়েছেন।২০০৯ সালে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় তাদেরকে পাঁচ হাজার কোটি টাকা প্রনোদোনা দিয়েছে রাষ্ট্র। রপ্তানি আদেশ বাতিলের অজুহাতে করোনার প্রথম প্রতিরোধ পর্ব ভেস্তে কারখানা খুলে শ্রমিকদের মাধ্যমে দেশব্যাপি করোনার প্রসারেও পরোক্ষভাবে ভুমিকা রাখেন বিজিএমইএ! তাদের দাবি ছিলো আবার পাঁচ হাজার কোটি টাকার প্রনোদোণার প্যাকেজের। যদিও পরবর্তিতে সরকার দুই শতাংশ সুদে ঋন দিয়েছে। তথাপিও বেতন বোনাসের দাবিতে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছেন শ্রমিকরা। অতি সম্প্রতি বিজিএমইএ ঘোষনা দিয়েছেন জুন হতে শ্রমিক ছাঁটাই শুরু হতে পারে! করোনাকালে এই অমানবিক ঘোষনা শ্রমিকসহ সকল বিবেকবান মানুষকে নাড়া দিয়েছে।
লেখকঃ কামরুল হাসান সোহাগ