বরিশাল বাণী:
প্রস্তাবিত চন্দ্রদ্বীপ উপজেলার নদীঘাট চরকাউয়া খেয়াঘাট নামে বহুল পরিচিত ঘাটটি করোনা ভাইরাসের চরম ঝুঁকি বহন করে চলছে। কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরের এ অঞ্চলটিতে (চরকাউয়া, চাঁদপুরা, টুঙ্গীবাড়িয়া, চন্দ্রমোহন, চরামদ্দি, চরাদি, দাড়িয়াল) চন্দদ্বীপ নামের সতন্ত্র উপজেলাটি আজও বাস্তবায়ন না হওয়ায় কভিট-১৯ নামে এই মরন ব্যাধি সংক্রমনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই নদী ঘাটটি ব্যবহার করে তাদের দৈনন্দিন দাপ্তরিক কাজের জন্য বরিশাল শহরে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছে। আসন্ন ঈদের মৌসুমে এই ঘাট নৌকা/ ট্রলারের যাত্রাী পাড়াপার ও যাত্রীদের যাতায়াত বহুগুনে বৃদ্ধি পাবে এবং সংক্রমনের ঝুঁকি ততগুনে বৃদ্ধি পাবেবলে আমরা আশংকা করছি। এখনই প্রতিদিন উপচে পড়া ভীড় পরিলক্ষিত হচ্ছে। প্রস্তাবিত চন্দ্রদ্বীপ উপজেলাটি বাস্তবায়িত হলে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জনগণের এই নদী পারাপারের প্রয়োজন হতো না।
এমতাবস্থায় অনতিবিলম্বে এই উপজেলা ঘোষণার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে বরিশাল জেলা প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছে চন্দ্রদ্বীপ উপজেলা বাস্তবায়ন সংগ্রাম কমিটি। সংগঠনের আহবায়ক ও বরিশালে জেলা পরিষদ সদস্য মুনাওয়ারুল ইসলাম অলি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি এ কথা জানান।