২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
গৌরনদীতে সিএইচসিপি’র বদলী আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ভোলায় ডাকঘরে পোস্ট মাস্টারের আইসক্রিম ডিলারের ব্যবসা উজিরপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫ তীব্র তাপদাহ থেকে মুক্তি পেতে আমতলীতে সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় পিরোজপুরে বাসের ধাক্কায় ফেরিতে থাকা ৪ মোটরসাইকেল নদীতে বরগুনায় ডায়রিয়ার প্রকোপ : ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন পটুয়াখালীতে তীব্র দাবদাহ ও খরা থেকে মুক্তি পেতে ইসতিসকার নামাজ আদায় বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে বাস সহায়তা দেবে ববি কর্তৃপক্ষ বরিশালে ভোট কেন্দ্রে থাকছে না সিসি ক্যামেরা দাপদাহে স্বাস্থ্য সুরক্ষার্থে শেবাচিমে জনসচেতনতা মূলক প্রচারণা শুরু

কলাপাড়ায় চিকিৎসকের অবহেলায় নবজাতকসহ প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

পটুয়াখালী প্রতিনিধি :: পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় চিকিৎসকের অবহেলায় নবজাতকসহ রুনা নামের এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।

শনিবার (২৬ জুন) নবজাতক এবং সোমবার (২৮ জুন) ওই প্রসূতির মৃত্যু হয়। মৃত রুনা কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের জসিমের স্ত্রী।

মৃত রুনার স্বজনরা জানান, শুক্রবার (২৫ জুন) বিকেল সাড়ে ৩টায় প্রসব বেদনায় অসুস্থ হয়ে পড়লে রুনাকে কলাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। দায়িত্বরত সেবিকারা অনেক চেষ্টার পরও বাচ্চা প্রসব না হওয়ায় কলাপাড়া হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক জুনায়েদ খান লেলিনের ব্যক্তি মালিকানাধীন কলাপাড়া ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তাকে ভর্তি করা হয়।

ওইদিন রাতেই রুনার সিজার করান ডা. লেলিন। পরদিন শনিবার (২৬ জুন) সকালে নবজাতক গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে দ্রুত পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ওইদিনই নবজাতক মারা যায়।

এদিকে, পেটফুলাসহ শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় রোববার (২৭ জুন) রাত ৮টায় ডা. লেলিনের ভাড়া করা গাড়িতে করে রুনাকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার (২৮ জুন) ভোরে রুনা মারা যান।

রুনার স্বামী জসিম দাবি করেন, সিজারের সময় নবজাতকের মাথার কিছুটা অংশ কেটে যায়। সিজারের পর সেলাই না করে স্কচটেপ দিয়ে কাটা জায়গা আটকে দেয়া হয়েছিল। চিকিৎসকের অবহেলায় তার নবজাতকসহ স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।

এ বিষয় জানতে চাইলে ডা. জুনায়েদ খান লেলিন জানান, রোগীকে আগে কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়নি। বাড়িতে প্রসবের চেষ্টা চালানোর পর অনেকটা মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে প্রথমে কলাপাড়া হাসপাতালে এবং সর্বশেষ কলাপাড়া ক্লিনিকে নিয়ে আসা হয়।

এছাড়া রক্তের প্রয়োজন হলেও স্বজনরা যথা সময়ে তা সংগ্রহ করতে বিলম্ব করেছে।

সর্বশেষ