৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আল হাদীস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ,ডক্টর ,আ ন ... অবশেষে ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি পিরোজপুরে নামল স্বস্তির বৃষ্টি প্রবাসে স্বামীদের জিম্মি করে দেশে স্ত্রীদের ধর্ষণ করেন পাথরঘাটার মামুন! আমতলীতে কুরিয়ার সার্ভিসে ৮ কেজি গাঁজা, দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার বাউফল উপজেলা নির্বাচনে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে মিছিল করায় চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকজ আমি চেয়ারম্যান হতে নয়, এসেছি জনগণের সেবা করতে : খান মামুন আগৈলঝাড়ায় দুধ দিয়ে গোলস করে দল ত্যাগ করলেন বিএনপি নেতা বরিশালে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ২ মুলাদীতে একরাতে ১০ নলকূপ চুরি, তীব্র পানি সংকট

কলাপাড়ায় বিমান বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

কলাপাড়া প্রতিনিধি ঃ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নে ‘বিমান বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা’ পরিদর্শন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৬ সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা বিমান বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গাটি ঘুরে দেখেন ।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া ও গামুরবুনিয়া এবং আমতলী উপজেলার তারিকাটা ও উত্তর টিয়াখালী মৌজার ৩ হাজার একর জমি বিমান বন্দর নির্মাণের জন্য প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এখানে ৬ কি. মি. দীর্ঘ এবং ২ কি. মি. প্রস্থের রানওয়ে নির্মাণ করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, যে জায়গাটি প্রাথমিকভাবে বিমানবন্দর নির্মাণ করার চিহ্নিত করা হয়েছে তার মধ্যে সরকারের প্রচুর খাস জমি রয়েছে। এর বাইরে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়ত কিছু জমি অধিগ্রহন করতে হবে। তা ছাড়া এলাকাটিও বিমানবন্দরের রানওয়ে করার জন্য অত্যন্ত সুন্দর। অপরদিকে জায়গাটি আমতলী ও কলাপাড়া উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে পড়েছে। এতসব কারণে বিমান বন্দর করার জন্য জায়গাটি সবদিক থেকে উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে বলে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা মনে করেছেন।

কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, ‘কক্সবাজারে আকাশপথে ভ্রমনের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় দ্রুত পৌঁছাতে আকাশপথে এখনও সে সুবিধা গড়ে ওঠেনি। যার কারণে দেশি-বিদেশী অনেক পর্যটক কুয়াকাটা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। কলাপাড়ায় বিমান বন্দর নির্মিত হলে সে হতাশা কেটে যাবে। এমন উদ্যোগে আমরা পর্যটন নির্ভর ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত খুশী হয়েছি।’

বিমান বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন শেষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয়ের যুগ্ম সচিব মো. জহিরুল হক বলেন, ‘বিমান বন্দর নির্মাণের স্থান নির্ধারণের তথ্য চেয়ে ইতিমধ্যে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে আমাদের মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে চিঠিও দেয়া হয়েছে। চিঠি পেয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। দুটি সংস্থার পক্ষ থেকে এখন আমরা সম্ভাব্য জায়গাটি সরেজমিনে দেখতে আসলাম।’

সর্বশেষ