খবর বিজ্ঞপ্তি:
সোমবার সকাল ১১ ঘটিকায় স্থানীয় চরকাউয়া আহম্মদিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায় অত্র কমিটির আহবায়ক ও জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ মুনাওয়ারুল ইসলাম অলি’র সভাপতিত্বে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। নদী তীরবর্তী মানুষের ঘরবাড়ি ও চাষাবাদী জমি নদী সিকস্তি হিসেবে গণ্য করার তীব্র প্রতিবাদ করা হয় এবং চরকাউয়া নদী ভাঙ্গলী বাস্তুভিটা হারাদের পুনর্বাসিত করা এবং রসুলপুর ও মোহাম্মদপুর সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীর ডুবোচর অপসারণ ও দ্রুতগতি সম্পন্ন এয়ারবাস গ্রীন লাইন বরিশাল স্টিমারঘাট হইতে চরমোনাই পর্যন্ত ধীরগতিতে চলাচলের দাবিতে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, আলহাজ্ব কেরামত আলী হাওলাদার, বরিশাল পূর্বাঞ্চলীয় উন্নয়ন পরিষদের সদস্য সচিব মোহাম্মদ মানিক মৃধা, মৌলভী নুরুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম মনির, সিডিপি’র আঞ্চলিক কর্মকর্তা জিয়াউল ইসলাম বাবু মিয়া, মতিউর রহমান সাবেক পুলিশ সদস্য, মোঃ রুবেল মিয়া, মোঃ হালিম মৃধা, মোঃ হোসেন খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
চরকাউয়া নদী ভাঙ্গন রোধে চলমান কার্যক্রমের জন্য পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব:) জাহিদ ফারুক শামীম মহোদয়কে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং জনতার হাট ও পামের হাট সংলগ্ন অরক্ষিত অঞ্চলের ভাঙ্গন রোধে জরুরী ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলানোর জোর দাবী জানান হয়। এবং নদী সিকস্তি বাতিল, নদী ভাঙ্গলীদের স্থায়ী পুনর্বাসনের দাবীতে সভা সমাবে, মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান সহ দাবী আদায়ের লক্ষে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।