২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

চরফ্যাশনে জমির বৈধতা দাবি করে জেনারেল হাসপাতালের জমির প্রকৃত মালিক পক্ষের সংবাদ সম্মেলন

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

এম লোকমান হোসেন, নিজস্ব প্রতিবেদক :
ভোলার চরফ্যাশন পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ড পানি উন্নয়ন বোর্ড সংলগ্ন চরফ্যাশনে প্রস্তাবিত জেনারেল হাসপাতালের নির্ধারিত জমির মালিকানার বৈধ কাগজপত্র নিয়ে মালিক পক্ষ মোঃমিজানুর রহমান ও দিলারা বেগম চরফ্যাশন প্রেসক্লাবে গণমাধ্যম কর্মিদের কাছে খরিদা কাগজপত্রসহ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন৷
শনিবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২ টায় প্রেসক্লাব ভবনের হলরুমে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়৷ সংবাদ সম্মেলনে মোঃ মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ্য বলেন, ১৯৬৬-৬৭ সনে নিলামে খরিদ সুত্রে প্রাপ্ত জয়গুন খানমের নামে রেকর্ডভূক্ত হওয়ার পর তার মৃত্যুর পরে তার ছেলে মেয়ে ওয়ারিশসূত্রে মালিক হয়৷১৯৯৬ সনে হাল দিয়ারা জরিপে বিবি জয়গুন খানমের নামে প্রিন্ট রেকর্ড পর্চা হয়৷ দিয়ারা রেকর্ড অনুবলে ১০ জুলাই ২০১৯ তারিখে চরফ্যাশন সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে ৪টি দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে ৩৫.৭ শতাংশ বিক্রি করে জয়গুনের খানমের ওয়ারিশগন৷ ক্রয় সুত্রে আমি মিজানুর রহমান ও আমায় সহধর্মিনী দিলারা বেগম মালিক হয়ে সাড়ে ১৫ শতাংশ জমিতে প্রস্তাবিত চরফ্যাশন জেনারেল হাসপাতালের নামে সেবামুলক প্রতিস্ঠান গত ২৬ জানুয়ারি স্হানীয় সংসদ সদস্য ভিত্তি প্রস্হর স্থাপন করেন৷ যার দলিল নং ৪০১৯ অনলাইন নামজারি খতিয়ান নং ১৫৬৪৷ চরফ্যাশন বাজারের ব্যবসায়ি সানাউল্লাহ এন্টারপ্রাইজের মালিক মোঃ রিয়াজ ও আবুল হাশেম মাস্টারের দৌহিত্র মেহেদি হাসান রাজিবের প্ররোচণায় জনৈক আবু জাহের তালুকদার কে বাদি করে প্রস্তাবিত জেনারেল হাসপাতালের দলিল বাতিলের জন্য ভুয়া কাগজপত্রের মাধ্যমে তৈরি ১৯ জানুয়ারি- ২০২১ তারিখে চরফ্যাশন যুগ্ন জজ (২য়) আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করেন৷ যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অযৌক্তিক প্রতারনা ও মানহানিকর৷ ২৮ জানুয়ারি বাদি ও এডিশনাল পিপি এবং তাদের পক্ষের আইনজীবি গণমাধ্যমকর্মিদের অসত্য ও বিভ্রান্তকর বানোয়াট তথ্য দিয়ে আমাদের প্রস্তাবিত জেনারেল হাসপাতালের নামে অন্যের রেকর্ডীয় জমি দখলের পায়তারা শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করিছে৷ উক্ত সংবাদ সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচার হওয়ায় আমরা খরিদা জমির মালিক হওয়া সত্তেও সামাজিক ও রাজনৈতিক বং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্হ হয়েছি৷

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, আমি মিজানুর রহমান,দিলারা বেগম,ইকবাল হোসেনসহ ৬ জন ক্রয় সুত্রে মালিক হয়ে প্রায় ১৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ডোবা ভরাট করি৷উক্ত জমিতে আমরা গ্রহীতাগন ভোগদখলে আছি৷ নিয়েছেন৷
ডোবা ভরাটের আগে পরে কেউ উক্ত জমির মালিক দাবি করেনি৷ ভরাটের পরে একটি কুচক্রী মহল অহেতুক হয়রানি করতে মিথ্যা মামলার মাধ্যমে আমাদেরকে হয়রানি করছে৷করছে৷ খরিদা জমির মালিকানার সকল প্রয়োজনীয় কাগজকাগজপত্র ইতিমধ্যে আদালতে দাখিল করেন।

সর্বশেষ