১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
বিয়ের দাবী নিয়ে ইডেন পড়ুয়া ছাত্রী চরফ্যাশন প্রেমিকার বাড়িতে ২দফা অনশন! শিক্ষিকাকে কুপিয়ে হত্যার চেস্টা, গ্রেপ্তার-১ সাংবাদিক শাহিন হাফিজের "মা" র মৃত্যু, এনডিবিএ'র শোক প্রকাশ মহাসড়কে যানবাহনের গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ করতে বরিশাল জেলা প্রশাসনের অভিযান পটুয়াখালীর দুমকিতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী  উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান বরিশালে গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক বানারীপাড়ায় তহশিলদার ও সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ প্রিজন সেলে হাজতিকে হত্যার দাবি স্বজনদের, কারারক্ষীসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দাম বেড়ে ফের রেকর্ড, স্বর্ণের ভরি ১ লাখ ২০ চরকাউয়া ইউনিয়ন যুবলীগের মতবিনিময় সভায় খান মামুন

বরগুনায় হাসপাতালের মেঝেতে বিছানা দেওয়ায় চলে গেলেন করোনা রোগী

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

বরগুনা প্রতিনিধি :: বরগুনা হাসপাতালে করোনা পজিটিভ হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন এক রোগী। সিট খালি না থাকায় তাকে মেঝেতে বিছানা করে দেওয়া হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে রোগী সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল থেকে হেঁটে বের হয়ে চলে যান।

বুধবার (৩০ জুন) সন্ধ্যায় বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। তবে তিনি বর্তমানে বাড়িতে অবস্থান করছেন বলে নিশ্চিত করেছেন আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবার।

বরগুনা জেনারেল হাসপাতাল সূত্র জানায়, সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামের আবদুল ওহাবের ছেলে মো. ইলিয়াস (২৮) পরীক্ষায় করোনা পজেটিভ শনাক্ত হন। বিকেলে তিনি বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। ভর্তির প্রক্রিয়া শেষে সন্ধ্যার পর তাকে করোনা ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্ত হাসপাতালের সবগুলো সিটে রোগী থাকায় তাকে মেঝেতেই বিছানা করে দেওয়া হয়। এতে ক্ষিপ্ত হন ইলিয়াস। তিনি কেবিনের দাবিতে অনঢ় থাকেন। কেবিন না পেয়ে এক পর্যায়ে তিনি চিকিৎসক ও সেবিকাদের গালাগাল করতে করতে হেঁটে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে যান।

ওই হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে চিকিৎসা নেওয়া স্থানীয় সংবাদকর্মী সাইফুল ইসলাম মিরাজ জানান, চিকিৎসক, সেবিকা ও অন্য রোগীরা মিলেও তাকে বোঝাতে ব্যর্থ হন।

তবে তিনি বর্তমানে বাড়িতে অবস্থান করছেন বলে নিশ্চিত করেছেন ওই এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান। নলটোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কে এম সফিকুজ্জামান মাহফুজ বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর আমি ইলিয়াসের বাবা ও পরিবারে অন্য সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। সে বর্তমানে বাড়িতে অবস্থান করছে। তাকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখার বিষয়টি আমি নিশ্চিত করেছি’।

হাসপাতালের ত্বত্তাবধায়ক সোহরাব উদ্দীন বলেন, রোগীকে আমরা সবাই বোঝানো চেষ্টা করেছি, কিন্ত কিছুতেই তাকে বোঝানো সম্ভব হয়নি। তার হোম কোয়ারেন্টিনের বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়েছে।

সর্বশেষ