৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আল হাদীস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ,ডক্টর ,আ ন ... অবশেষে ভোলায় স্বস্তির বৃষ্টি পিরোজপুরে নামল স্বস্তির বৃষ্টি প্রবাসে স্বামীদের জিম্মি করে দেশে স্ত্রীদের ধর্ষণ করেন পাথরঘাটার মামুন! আমতলীতে কুরিয়ার সার্ভিসে ৮ কেজি গাঁজা, দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার বাউফল উপজেলা নির্বাচনে জীবন্ত ঘোড়া নিয়ে মিছিল করায় চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকজ আমি চেয়ারম্যান হতে নয়, এসেছি জনগণের সেবা করতে : খান মামুন আগৈলঝাড়ায় দুধ দিয়ে গোলস করে দল ত্যাগ করলেন বিএনপি নেতা বরিশালে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ২ মুলাদীতে একরাতে ১০ নলকূপ চুরি, তীব্র পানি সংকট

বরিশালে পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

নিজস্ব প্রতিবেদক ::: রেকডিও জমি দখল করে নেবার অভিযোগে সংবাদ সন্মেলন করেছেন ভূক্তভোগী এক পরিবার। শনিবার ( ২০ এপ্রিল) দুপুর ১১ টায় বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি কর্যালয় এই সংবাদ মন্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ঘটনাটি নগরীর রূপাতলী গ্যাস্টারবাইন পুলিশ বাড়ি সড়ক এলাকার।

সংবাদ মন্মেলন লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভ’ক্তভুগি তানিয়া আক্তার। এ সময় তিনি দাবী করেন, তার প্রতিবেশী রিয়াজ ফরাজী ও বিএমপি পুরিশের ওয়ার্লেস অপারেটর এ এস আই আমিনুল ইসলাম এর সাথে দীর্ঘদিন যাবত একটি জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব। এ ঘটনায় বরিশাল অতিরিক্ত জেলা মেজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয় যার এমপি নং ১৪৪। পরে আদালত অভিযুক্ত রিয়াজ ফরাজী, আমিনুল ইসলাম, শহিদ ফরাজীকে ১৪৪/১৪৫ জারি অনুযায়ী সরোজমিনে তাদেরকে শান্তি শৃংঙ্খলা বজায় রাখার আদেশ জারি করেন।

সংবাদ সন্মেলনে তিনি আরো অভিযোগ করেন আদালতের আদেশ অমান্য করে এমতাবস্থায় এস আই মাইনুল তার লিখিত মতামত বাদী পক্ষের হয়ে কোর্টে জমা দেন। সে প্রেক্ষিতে আদালত ১৮৮ ধারা জারি করেন। ঐ জমিতে কিছুদিন পর দালান নির্মনের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তারপরে রিয়াজ ও তার দুলাভাই এ এস আই আমিনুল ইসলাম ২৪ ও ২৫ নং ওয়ার্ডের দুই কাউন্সিলরের কাছে যায়। তারা জমি মেপে যে সিদ্ধান্ত দেন তা আমরা মানলেও তারা মানেনি। পরে রিয়াজ ও তার দুলাভাই এ এস আই আমিনুল ইসলাম আমার বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় হয়রানি মুলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।

বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের এডভোকেট ও আমিন দিয়ে সরেজমিনে মাপজোখ করেন এবং প্রাথমিক একটি সিদ্ধান্ত দেন থানা পুলিশ। সে সিদ্ধান্তও আমি মেনে নিলেও আমার প্রতিপক্ষ মেনে না নিয়ে উল্টো আমার বিরুদ্ধে আরো একটি মামলা দায়ের করেন। তারা আমাকে ধরতে না পেরে আমার অন্তঃসত্ত্বা ছোট বোন মুনিয়াকে বেধরক মারধর করে আবার আমার বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাঁধা প্রদান করেছি অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। আমাকে ফাঁসাতে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে মামলাটি করা হয় একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা বলে দাবি করেন তানিয়া আক্তার।

বর্তমানে তিনি ও তার পরিবার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে সংবাদ সন্মেলনে দাবী করেন।

তবে এ ব্যাাপারে পুলিশ কর্মকর্তা আমিনুল ইসলামের সাথে আলাপ করলে তিনি শারিরিক ভাবে অসুস্থ দাবি করে বলেন- তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট।

সর্বশেষ