১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
বাউফলে বজ্রপাতে শ্রেণি কক্ষে সংজ্ঞা হারিয়ে হাসপাতালে দুই শিক্ষার্থী চরফ্যাশনে বিদ্যুৎস্পৃ*ষ্টে প্রাণ গেল শিশুর দশমিনায় মোবাইল না দিয়ে মায়ের বকাঝকা, এসএসসি পাস শিক্ষার্থীর আ*ত্মহ*ত্যা দুমকিতে কাওসার আমিনের উঠােন বৈঠকে হাজার হাজার জনতার ঢল গলাচিপা উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে ১৫ জন ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত থাকবেন হজ ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, হুঁশিয়ারি সংকেত সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্তরায় এমপি পঙ্কজ, হিজলায় চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ শেবাচিমের সব সংকট কাটিয়ে উঠতে স্বাস্থ্য বিভাগ কাজ শুরু করেছে : স্বাস্থ্য সচিব

বরিশালে বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

নিজস্ব প্রতিবেদক ::: বাস চালককে মারধর, হামলা, ভাঙচুরের প্রতিবাদ ও হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে আবারও বরিশালের নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এরআগে দুুপুর থেকে বাস চলাচল বন্ধ থাকলেও রাতে পুলিশের ভূমিকায় বাস চলাচল স্বাভাবিক হয়।

শনিবার দুপুরে বহিরাগতদের হামলার ঘটনায় বাস শ্রমিকদের দুই গ্রুপ ও সন্ধ্যায় মাহিন্দ্রা চালকদের সংঘর্ষের কারণে রোববারও ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন গন্তব্যে যেতে টার্মিনালে এসে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। টার্মিনাল এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) আলী আশরাফ ভূঞা বলেন, দুই পক্ষের শ্রমিকদের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা চালাচ্ছি। টার্মিনাল এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিবেশ স্বাভাবিক রয়েছে। এর আগে শনিবার দুপুরে ২ ঘণ্টাব্যাপী শ্রমিকরা দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ভাঙচুর চালিয়েছেন। এ সময় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করায় সারা দেশের সঙ্গে জেলাটির সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ১০ শ্রমিক আহত হয়েছেন। জড়িতদের বিচার দাবিতে শনিবার সন্ধ্যায় ফের বিক্ষোভ ও ঘণ্টাব্যাপী মহাসড়ক অবরোধ করেন শ্রমিকরা। দ্বিতীয় দফা বিক্ষোভের এক পর্যায়ে মাহিন্দ্রা চালকদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান বাস শ্রমিকরা। এসময় দুই গ্রুপের কমপক্ষে ১৫ জন শ্রমিক আহত হয়েছেন।

পুলিশ বলছে, নথুল্লাবাদ টার্মিনাল কেন্দ্রীক পরিবহণ সেক্টরের শ্রমিক নেতাদের মধ্যে দুটি গ্রুপ বিদ্যমান। তাদের মধ্যে থাকা বিরোধের সূত্র ধরেই এ ঘটনা ঘটেছে। ফলে টার্মিনালের ভেতরে ও বাইরে সংঘর্ষ-ভাঙচুর এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটিয়েছেন শ্রমিকরা।

সর্বশেষ