২রা জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
অ্যাজমা কি পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব? কলাপাড়ায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে ব্র্যাক প্রতিষ্ঠানের নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণ করলেন এমপি রেজাউল বরিশাল ল্যাবএইডে চিকিৎসা নিতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা.... ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বরিশাল মহানগর জামায়াতের আর্থিক সহায়তা প্রদান পটুয়াখালীর বাউফলে দুঃস্থদের মাঝে চেক বিতরণ বাউফলে প্রশিক্ষন কর্মশালা অনুষ্ঠিত বরিশালে অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রিকালে ২১ কচ্ছপ উদ্ধার বরিশালে আ. লীগ নেতার বক্তব্যে বিপাকে যুবদল নেতা তসলিম পিরাজপুরে পুকুর থেকে বল আনতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের মৃ*ত্যু

বরিশালে সাবেক চেয়ারম্যান হত্যায় বর্তমান চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৪

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

নিজস্ব প্রতিবেদক ::: পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার কুড়িয়ানা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হত্যা মামলার আসামি বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ সময় তার ছোট ভাই ও দুই সহযোগীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।

বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ভোররাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ দুপুর ১২টায় প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান র‍্যাব-৮-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী যুবায়ের আলম।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কুড়িয়ানা ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও কুড়িয়ানা গ্রামের বাসিন্দা সমীরন হালদারের ছেলে মিঠুন হালদার (৪৪), তার ছোট ভাই সুষময় হালদার (১৮), একই ইউপির মুসলিম গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে জালিস মাহমুদ (২৪) ও সংগীতকাঠি মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২৩)।

অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী যুবায়ের আলম বলেন, গত ৩০ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় কুড়িয়ানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগদানের উদ্দেশ্যে রওনা দেন সাবেক চেয়ারম্যান শেখর কুমার সিকদার। কুড়িয়ানা বাজারের কাছে পৌঁছলে বর্তমান চেয়ারম্যান মিঠুন হালদারের নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন শেখর কুমার সিকদারের পথরোধ করেন। পরে তারা লাঠি ও ইট দিয়ে পিটিয়ে শেখরকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে পালিয়ে যান।

তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় শেখর কুমার সিকদারের স্ত্রী মালা মণ্ডল বাদী হয়ে নেছারাবাদ থানায় মামলা করেন।

অধিনায়ক বলেন, এলাকায় আধিপত্য নিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার পরপর আসামিরা বিভিন্ন স্থানে গিয়ে আত্মগোপন করেন।
তাদের গ্রেপ্তারের আওতায় নিয়ে আসতে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও ছায়াতদন্ত শুরু হয়। আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাগেরহাটের মোল্লাহাট এলাকায় আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে সেখান থেকে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুজন হত্যা মামলায় নামধারী ও অপরজন অজ্ঞাতনামা আসামি। তাদের নেছারাবাদ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সর্বশেষ