২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
দেশের বীমা খাতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স ২৯ মে সারাদিন লালমোহন উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কাপ পিরিচ মার্কায় ভোট দিন আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম সৌদিতে ২৮৭৬০ বাংলাদেশি হজযাত্রী পৌঁছেছেন, দুইজনের মৃত্যু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম বর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত উপজেলা নির্বাচন : দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন সোমবার থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা মধ্যরাত থেকে সাগরে মাছ ধরা ৬৫ দিন বন্ধ বোরহানউদ্দিনে ভোটারদের টাকা দেওয়ার ছবি ভাইরাল, ক্ষমা চাইলেন ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা নির্বাচন ঘিরে ভোলার উপকূলীয় এলাকায় কোস্টগার্ড মোতায়েন

বিষ দিয়ে আমতলীতে মেরে ফেলা হয়েছে লাখ টাকার মাছ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

হারুন অর রশীদ,আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ বরগুনার আমতলীতে পুর্ব শত্রুতার জেরে এক মৎস্য চাষীর পুকুরে বিষ দিয়ে আনুমানিক ১ লাখ টাকার মাছ নিধন করেছে প্রতিপক্ষরা।

জানা গেছে,উপজেলার আঠারগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ গাজীপুর গ্রামের এক মৎস্য চাষির পুকুরে বিষ দিয়ে লাখ টাকার মাছ নিধন করেছে প্রতিপক্ষরা।

শনিবার (৬ আগষ্ট) সকালে প্রতিদিনের মতো পুকুরে মাছের খাবার দিতে গেলে মাছগুলো মরে ভেসে উঠতে দেখেন চাষি মোশারেফ হাওলাদার।

ক্ষতিগ্রস্থ মৎস্য চাষি মোশারেফ হাওলাদার ও শামীম মৃধা জানান,বাড়ির পাশের পুকুরে তারা মাছ চাষ করে আসছেন।পুকুরে বিভিন্ন জাতের পনের থেকে বিশ মণ মাছের পোনা ছেড়েছেন। আগামী কিছুদিনের মধ্যে মাছগুলো বিক্রির উপযোগী হওয়ার কথা। এরই মধ্যে শনিবার সকালে পুকুরে মাছের খাবার দিতে গেলে দেখেন পুকুরে পোনা মাছগুলো মরে ভেসে উঠছে।কিছু সময়ের মধ্যে পুকুরের বাকি মাছ গুলোও মরে ভেসে উঠে। এতে তার প্রায় অনুমানিক এক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। মোশারেফ হাওলাদার অভিযোগ করেন, কয়েকদিন ধরে প্রতিবেশী মৃত্যু কাঞ্চন খানের পুত্র শাহিন মাস্টার গংদের সাথে তার বিরোধ চলছিল। আমার ধারনা শাহিন মাস্টার ও তার লোকজন আমার পুকুরে বিষ দিয়ে মাছগুলো মেরে ফেলেছে। মোশারেফ হাওলাদার আরও বলেন, শাহীন মাস্টার গংরা এর আগেও আমাদের দুই লক্ষ টাকার মাছ মেরে ফেলেছে।

এবিষয়ে আমি আমতলীর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে শাহীন মাষ্টার,হানিফ খান ও মোঃ নুরুল ইসলামসহ আরও ৮/১০ জনকে অজ্ঞাত নামা আসামী করে মামলা করেছি,আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আমতলী থানা পুলিশ কে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন ।এ ব্যাপারে শাহীন মাস্টার বলেন, আমরা এই কাজ করি নাই। আমাদের হয়রানী করার জন্য আমাদের কে দায়ী করা হচ্ছে।

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ,কে,এম মিজানুর রহমান বলেন,বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ