২৫শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পটুয়াখালীর ২১ গ্রামে ঈদ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

পটুয়াখালী প্রতিনিধি ::: সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি বছরের মতো এবারও পটুয়াখালী জেলায় অন্তত ২৮ গ্রামে আগাম ঈদুল আযহা উদযাপন হচ্ছে। ওইসব গ্রামের অন্তত ১৪ হাজার পরিবার আগাম কোরবানির ঈদ উদযাপন করছেন।

রোববার (১৬ জুন) সকালে ঈদের নামাজের জামাত আদায় শেষে গ্রামগুলোর ঘরে ঘরে বইছে আনন্দের আমেজ।

সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর ও বড় বিঘাই, গলাচিপা উপজেলার সেনের হাওলা ও পশুরিবুনিয়া, রাঙ্গাবালী উপজেলার নিজহাওলা ও কানকুনিপাড়া, বাউফল উপজেলার মদনপুরা, শাপলাখালী, রাজনগর, বগা, ধাউরাভাঙ্গা, সুরদী, চন্দ্রপাড়া, দ্বিপাশা, কনকদিয়া, কনকদিয়া, সাবুপুরা, বামনিকাঠি, বানাজোড়া ও আমিরাবাদ এবং কলাপাড়া উপজেলার দক্ষিণ দেবপুর, পাটুয়া, মরিচবুনিয়া, নাইয়া পট্টি, নিশানবাড়িয়া, শাখাখালী, তেগাছিয়া, ছোনখোলা ও বাদুরতলী গ্রামের এসব মানুষ আগাম কোরবানির ঈদ উদযাপন করছেন।

এসব গ্রামের ঈদের প্রধান জামায়াত অনুষ্ঠিত হয় জেলার সদর উপজেলার বদুরপুর এলাকায়। তারা সবাই বদরপুর দরবার শরীফ, চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও এলাহাবাদ পীরের অনুসারী।

বদরপুর দরবার শরীফের পরিচালক মো. নাজমুস সাহাদাত জানান, রোববার সকাল সাড়ে ৮টায় জেলার সদর উপজেলার বদরপুর দরবার শরীফে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদের জামাতের ইমামতি করেন বদরপুর দরবার শরীফ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মো. শফিকুল ইসলাম আব্দুল গনি।

পটুয়াখালীর বদরপুর দরবার শরীফ জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মো. শফিকুল ইসলাম আব্দুল গনি বলেন, সৌদি আরবসহ বিশ্বের অন্য দেশের মুসলমানদের সঙ্গে মিল রেখে ১৯৪০ সাল থেকে বদরপুর দরবার শরীফসহ এ জেলার অন্তত ২৮টি গ্রামে আগাম রোজা রাখা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপন হয়ে আসছে।

সর্বশেষ