২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
আমতলীতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১৫ বরিশালে ব্রেক ফেল করা বাসেরচাপায় হেলপার নিহত হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৪ জন গলাচিপার গলাচিপায় বিভিন্ন শ্রমজীবীদের মে দিবসে সমাবেশ ও আলোচনা গলাচিপায় জাতীয় স্বাস্থ্য ও ৫০ তম কল্যাণ দিবস পালিত গলাচিপায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আব্দুল বারেক মিয়ার ২৮ তমতম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত মেহেন্দিগঞ্জে নির্মাণাধীন ঘরে পানি দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু বরিশালে মসজিদ থেকে ১৩ কেজি গরুর মাংস চুরি মহান মে দিবসে জনতা ব্যাংক পিএলসি,এরিয়া কমিটি সি,বি,এর উদ্যোগে নানা কর্মসূচী পালন দুমকিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মেহেদী মিজান'র নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন

রোজা অবস্থায় রান্নার স্বাদ বা লবণ দেখা যাবে কিনা ?

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

অনলাইন ডেক্স—

রমজান এলেই রান্না নিয়ে প্রায় সব মুসলিম নারীর একটা বাড়তি দুশ্চিন্তা তৈরি হয়। সেহরি, ইফতারসহ রাতের খাবার সুস্বাদু হচ্ছে কিনা?বিশেষ করে লবণটা পরিমাণ মতো দেওয়া হয়েছে কিনা।

যতই সুস্বাদু করে রান্না করা হোক না কেন, লবণের তারতম্য ঘটলে সবই বৃথা। যা বেশি হলেও দোষ, কম হলেও পানসে, খেতে ভালো লাগবে না।এমন দুশ্চিন্তা মাথায় নিয়েই রোজা রেখে রান্না করেন গৃহিণীরা। রোজা ভেঙে যাওয়ার ভয়ে তরকারির লবণ চেখে দেখেন না৷প্রশ্ন থাকতে পারে, প্রয়োজনের তাগিদে তরকারির লবণ বা খাবারের স্বাদ পরীক্ষা করা যাবে কি? তা করলে রোজা ভেঙে যাবে কি?এ বিষয়ে ইসলামিক স্কলাররা বলেন— অন্যদের কষ্ট হওয়ার আশঙ্কা হলে রোজা অবস্থায় তরকারির লবণ দেখার সুযোগ ইসলামে আছে। এতে রোজা ভঙ্গ হবে না।তবে লবণ দেখে সঙ্গে সঙ্গে থুতু ফেলে দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে কুলিও করে নেওয়াই উত্তম। খেয়াল রাখতে হবে, খাবারের অংশ যেন গলাতে চলে না যায়।আর যদি লবণ-কম বেশি বা খাবারের স্বাদ নিয়ে পরিবারে আপত্তি তোলার কেউ না থাকে অর্থাৎ কষ্টের আশঙ্কা না হলে রোজা অবস্থায় প্রয়োজন ছাড়া জিহ্বা দ্বারা স্বাদ না দেখা উচিত।আর অনিচ্ছাকৃতভাবে খাদ্যবস্তু গিলে ফেললে রোজা ভেঙে যাবে। তবুও এ রোজা পূর্ণ করতে হবে। পরে একটি রোজা কাজা আদায় করতে হবে, তবে কাফফারা লাগবে না।আর যদি খাদ্যবস্তু ইচ্ছাকৃতভাবে গিলে ফেললে সে দিনের রোজাও পালন করবে এবং পরে কাজা ও কাফফারা উভয়টাই আদায় করতে হবে। (ফতোয়ায়ে শামি)

সূত্র: মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদিস ৯৩৮৫, ৯৩৮৬; আলমুহিতুল বুরহানি ৩/৩৫৬; তাবয়িনুল হাকাইক ২/১৮৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৯৯

সর্বশেষ