রাসেল কবির
বরিশালের কাজীরহাট থানাধীন আন্ধারমানিক ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের পূর্ব ভংগা গ্রামে খালের এক প্রান্তে বাঁধ দিয়ে ও শেষে রক্ষা পায়নী বলে অভিযোগ গ্রামবাসীর । সূএে জানাগেছে, সরকারের টাকা ব্যয় করে ভাঙ্গন রোধ ঠেকানো গেলেও ও বাঁধের উপর দিয়ে বাগানে পানি প্রবেশ করে বসত বাড়িতে । স্থাণীয়রা অভিযোগ তুলে খালটি মুলাদীর নদীর সাথে সংযুক্ত হলেও খালটির শাখা চলে গেছে মিয়ারহাট বাজারের পিছন দিয়ে আন্ধারমানিকে প্রবেশ করলেও খালে পানির ¯্রেেত পাড় ভেঙ্গে বড় আকার ধারন করছে। প্রায় ৪ বছর পূর্বে খালের এক পাড় সহ ২ টি মোড় নিয়ে কিছু অংশ বাধেঁর বাজেট হয়। কিছু দিন কাজ করার পর কাজটি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দেড় বছর পর কাজটি পূর্নরায় চালু হলেও কাজ চলার পর সমাপ্ত ঘটে। অভিযোগ রয়েছে খালের পাড় সমতল পাইলিং ও বেড়া আকারে বাধেঁর ব্যবস্থা হলেও বর্ষা অথবা জোয়ারের সময় বাঁধের উপর দিয়ে পানি প্রবেশ করে ভিবিন্ন স্থানে ঢুকে পড়ে ক্ষতি হচ্ছে গ্রামবাসীদের। পূর্ব ভংগা গ্রাম বাসীদের দাবী উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট সরজমিন তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে খালের বাঁধের কাজের সিডিউল কি ছিল। সরকারের বাজেট গ্রামবাসীদের কি উপকারে আসছে না কি ঠিকাদারের পকেট ভারী হয়েছে। এ বিষয় স্থাণীয়রা বলেন কত টাকা বাজেট ও ঠিকাদারের পরিচয় কি কেউ বলতে পারছেনা। কাজের সময় শ্রমিকেরা কাজ করছে ঠিকাদারের বিষয় জানতে চাইলে বলে ঠিকাদার সাইডে আসেনী আসবে।