রাসেল কবির: মুই পোলার চাছা, যা পারেন লেহেন, লেকলে কি হয়। মোরা বিয়া করামু আইজগো বিয়া । এক হাজার টাকা দিলে সব ঠান্ডা,কাজীরহাট পুলিশকে কি দিতে হয় মুই জানি। এমন কথা বলছেন মোশারফের দূর সর্ম্পকের ভাই দোকানদার নজরুল।
এমন ঘটনা ঘটেছে কাজীরহাট থানাধীন বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাবুল বেপারীর ২ সন্তানের জননী আয়শা বেগম”র (৩২) কে মারধর করেছে চাচাতো ভাই মোশারফ বেপারী ও স্ত্রী ।
গত ২ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫ ঘটিকায় মারধরের বিষয়টি রহস্যে ঘেরা এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে বলে স্থাণীয়রা জানিয়েছে। মারধরের শিকার হয়ে আয়শা বেগম পিতৃালয় চলে গেছে বলে জানায়।
মোশারেফ বেপারী জানায়, আমার ছেলে শাওন বেপারী (১৯) র্দীঘ বছর যাবৎ প্রেমের সর্ম্পক ও গভীরতায় চলে যায় ভাবী আয়শা বেগমের সাথে। আমি একটি ঘটনা শুনেছি এ জন্য আমরা স্বামী স্ত্রী মিলে আয়শা কে মারধর করিয়াছি এবং ছেলেকে জুতা পেটা করিয়াছি।
মোশারফের স্ত্রী জানায়, আমি ১২ বছর লেবানন প্রবাসী, আমি বিদেশ যাবার পূর্বে আয়শা কে দেখভালের কথা বলে যাই। আয়শা আমার ছেলের সাথে সর্ম্পক জড়িয়ে ছেলের নিকট হতে আমার দশ লক্ষ টাকার মতো হাতিয়ে নেয় বিভিন্ন লোভ লালসার জালে ফেলে। প্রায় ৪ বছর পূর্বে একবার ঘটনা ঘটে আমার ছেলে ও আয়শার সাথে তখন স্থাণীয়রা মিমাংসা করে দেয়। প্রায় ২ মাস পূর্বে আয়শা বাড়ি ছেড়ে অন্যএে ভাড়া যায় ভাষানচর ইউনিয়নের হেসামদ্দী বাজার সংলগ্ন আকন বাড়ি সে খানে গত বৃহস্পতিবার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার ৩ সেপ্টেম্বর বিকালে আমার ছেলের সাথে আয়শার বিবাহ হবে। আমার ছেলে মেনে নিবে আমরা কি করবো।
পার্শ্ববর্তী দোকানদার নজরুল ইসলাম জানায়, সব কিছুই ঠিকঠাক আমরা স্বিদ্ধান্ত নিয়েছি বিবাহ হবে যা পারেন লেখেন । স্থাণীয় সেলিম হাং নিকট জানতে চাইলে তিনি জানায়, মারধরের ঘটনার দিন বিষয়টি আমাকে মোশারফ অবগত করলে, আমি আয়শার সাথে কথা বলেছি তিনি জানায়, আমি কাজীরহাট থানায় যাবো। অবশেষে আমি জানাচ্ছি বিষয়টি ভেবে দেখ তোমার ২ টি সন্তান আছে।
এ বিষয় আয়শা বেগমকে খোঁজ করলে তাকে পাওয়া যায়নী এবং স্বামী বাবুল বেপারী কে খোঁজ করলে স্থাণীয়রা জানায়, তিনি ভোলা গেছে নদীতে মাছ ধরতে। এ নিয়ে এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে ।