২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
বরিশাল- পটুয়াখালী মহাসড়কে চেয়ারম্যান পরিবহন খাঁদে, নিরাপদে আছে যাত্রীরা চরমোনাই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী খান মামুনের গনসংযোগ গাবতলীতে উঠান বৈঠককালে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সিটন ফুটপাতে জমে উঠছে ঈদ কেনাকাটা পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গৌরনদীতে শিশুসহ ৪ সদস্যকে মারধর।। রোজার মাঝে রয়েছে আল্লাহর প্রতি সুদৃঢ় ঈমান রাখার সবিশেষ প্রশিক্ষণ —ছারছীনার পীর ছাহেব। গলাচিপায় মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে গৃহবধূকে মারধর কলাপাড়ায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রকাশ্যে খাল ভরাট বরিশালে অভয়াশ্রমের নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরার অপরাধে ৮ জেলেকে জরিমানা বরিশাল-পটুয়াখালীসহ দেশের ৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

প্রস্তুত পায়রা সেতুঃ পরিদর্শন করলেন বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

মোঃ শাহাজাদা হিরা

সাগরকন্যা কুয়াকাটার সাথে ঢাকা-বরিশাল-কুয়াকাটার মধ্যে সড়ক পথে যোগাযোগ জন্য দুইটি সেতু এতোদিন অন্তরায় হয়ে দারিয়ে ছিলো। বর্তমান সরকার দক্ষিণঅঞ্চল বাসীর জন্য স্বপ্নের পদ্মা বহুমুখী সেতু এবং পায়রা সেতু বাস্তবায়ন করে দক্ষিণাঞ্চল বাসীর মুখে হাসি ফুটিয়েছে। বরিশাল কুয়াকাটার মধ্যকার পায়রা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। আজ ২০ সেপ্টেম্বর সোমবার বিকাল ৪ টায় পায়রা সেতু নির্মাণ প্রকল্প সাইট পরিদর্শন করেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ সাইফুল হাসান বাদল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পায়রা সেতু শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে সেতু পরিদর্শন করেন এবং সেখানে সকল দপ্তরের সাথে প্রস্তুতিমূলক সভা করেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক বরিশাল জসীম উদ্দীন হায়দার, জেলা প্রশাসক পটুয়াখালী মোহাম্মদ কামাল হোসেন, পায়রা সেতু প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুল হালিম, পুলিশ সুপার বরিশাল মোঃ মারুফ হোসেন পিপিএম, পুলিশ সুপার পটুয়াখালী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ পিপিএমসহ প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তা বৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কে নির্মাণাধীন লেবুখালী-পায়রা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। এরই মধ্যে সেতুর অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও রঙের কাজ। বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের পায়রা নদীর ওপর ২০১৬ সালে লেবুখালী-পায়রা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লনজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন এর নির্মাণ কাজ করেছে। ১৪৭০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৭৬ মিটার প্রস্থের সেতুটি ক্যাবল দিয়ে দুপাশে সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে নদীর মাঝে একটি মাত্র পিলার ব্যবহার করা হয়েছে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতুর পর এটি দেশের দ্বিতীয়, যা এক্সট্রা ডোজ ক্যাবল সিস্টেমে তৈরি করা। কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে সেতর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৭০ কোটি টাকা।

সর্বশেষ