রাসেল কবির: বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপলোর কাজীরহাট থানাধীন ২ নং লতা ইউনিয়নের আ”লীগ সভাপতি ও বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান নেহাল কে। সন্ত্রাসীরা লতা ইউপি পরিষদের ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বার স্বপন, ৩ নং ওয়ার্ডে মেম্বার তাজুল ইসলাম গত ২৬ সেপ্টেম্বর রবিবার রাত আনুমানিক ৮.১৫ ঘটিকায় বাংলা বাজার পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে চেয়ারম্যন কে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টায় ব্যর্থ হয় । সন্ত্রাসীদের বাধা দিলে স্থাণীয় দিদার হাং (৪২) ও সাজ্জাদ হাং (৩৪) কে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে জখম করে করে বলে বাংলা বাজা সূএে জানাগেছে। সূএে জানাগেছে, সন্ত্রাসী স্বপন ও তাজুল ইসলাম মেম্বার কয়েকদিন আগে গালমন্দ করে চেয়ারম্যান কে। ঘটনার পূর্বে বাংলা বাজার চেয়ারম্যন বিষয়টি জিঞ্জাসা করে মেম্বার তাজুল ইসলাম কে। সন্ত্রাসী মেম্বার স্বপন চিৎকার করে পাশ থেকে বলে দে ডাবাইয়া দে চেয়ারম্যান কে। সন্ত্রাসী তাজুল ইসলাম কোমর থেকে চাপাতি বের করে চেয়ারম্যানের গর্দান লক্ষ করে কোপ দিলে পাশে দাড়িয়ে ছিল দিদার হাং ও সাজ্জাদ হাং বাধা দিলে চাপাতির কোপ দিদারের ডান হাতে লেগে চেয়ারম্যানের পেটে র্স্পশ হলে রক্তাক্ত হয়। সন্ত্রাসী স্বপন মেম্বার সাজ্জাদ হাং কে লাইট দিয়ে আঘাত করলে ডান চোখের উপরে লেগে রক্তাক্ত হয়। ঘটনা স্থল থেকে সন্ত্রাসী স্বপন মেম্বার পালিয়ে যায়। স্থালীয় জনতা সন্ত্রাসী মেম্বার তাজুল ইসলাম কে হাতে নাতে ধরে গনধোলাই দেয়। কাজীরহাট থানা পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে সন্ত্রাসী তাজুল ইসলাম মেম্বার কে উদ্ধার করে মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে ও বলে জানাগেছে। ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান নেহাল জানায়, আমাকে লক্ষ করে কোপ দেয় দিদার হাং বাচাঁনোর জন্য রক্ষা করলেও আমার পেটে কোপ পড়ে রক্তাক্ত হয় এবং দিদার হাং ও জখম হয়েছে। কাজীরহাট থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে ও বলে জানায়। কাজীরহাট থানা অফিসার ইনর্চাজ মোঃ সাজ্জাদ হোসেন জানায়, ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
