১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
বরগুনায় জুয়া খেলার ছবি তোলায় সাংবাদিককে মা*রধর, ক্যামেরা ছিন*তাই দুর্যোগ মোকাবিলায় ১ কোটি স্বেচ্ছাসেবী গড়ে তোলার পরিকল্পনা মঠবাড়িয়ায় মাদ্রাসার নিয়োগে ৫০ লক্ষ টাকার উৎকোচ বানিজ্য ! পাথরঘাটায় নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীকে শোকজ বরিশালে বাড়ছে তালপাখার চাহিদা অচিরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর বসবে বরিশাল স্টেডিয়ামে : পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী গলাচিপায় নাগরিক কমিটি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে প্রেস বিফ্রিং যুক্তরাজ্যে বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন বাংলাদেশী চিকিৎসক ডা. শরিফুল হালিম উজিরপুরে নোটিশ ছাড়া দোকানপাট ঘরবাড়ি উচ্ছেদ ! বাংলাবাজার খানকায়ে নেছারিয়ায় মাসিক তা'লিমী জলসা অনুষ্ঠিত

পদ্মা সেতু পাড়ি দিতে মোটরসাইকেলের হিড়িক

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

ভোর হতে না হতেই পদ্মা সেতুর টোল প্লাজার সামনে শতশত গাড়ি এসে ভিড় করে।  সকাল ৬টার পর বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টোলপ্লাজা থেকে মারওয়া রেলস্টেশন পর্যন্ত যানবাহনের ভিড় লম্বা আকার ধারণ করে।

এর মধ্যে পদ্মা সেতু পাড়ি দিতে মোটরসাইকেলের হিড়িক পড়েছে। এ দৃশ্য দেখলে মনে হবে যেন মোটরসাইকেল রেস হচ্ছে। কে কার আগে পদ্মাপাড়ি দেবেন, ফাঁকা সেতু পেয়ে অনেকে সেভাবেই আনন্দের সঙ্গে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে পদ্মা সেতু পার হচ্ছেন।

বেনাপোলগামী যাত্রী বকুল তার সপরিবারে নতুন গাড়িতে চড়ে এসেছেন। পদ্মা সেতুতে টোল দিয়ে পাড়ি দিতে খুব ভোরে ঢাকা থেকে রওয়ানা হয়ে তিনি মাওয়া রেলস্টেশনে এসে ভিড়ে পড়েন। দীর্ঘলাইন হলেও তা মানুষের আনন্দে পরিণত হয়েছে।

প্রাইভেটকারে পদ্মা পাড়ির উদ্দেশে গোপালগঞ্জের ভেন্নাবাড়ি থেকে আসা শেখ আজম বলেন,‌ ‌‘পদ্মা সেতুতে উঠার আগেই নানন্দিকতায় ভরপুর এক্সপ্রেসওয়ে, যা বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রের চেয়েও সুন্দর। এখানে অনেকে ছবি তুলছেন মনভরে, মনোরম দৃশ্য দেখছেন। আমিও ছবি তুললাম। একটু পরেই এই প্রথমবারের মতো প্রমত্ত পদ্মা পাড়ি দেব প্রিয় পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে। এ এক অন্যরকম অনুভূতি ভালো লাগার। পদ্মা সেতু চালু হয়ে  ইতিহাসের একটি নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে আরও উচ্চতায় নিয়ে গেছে।’

বেলার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির সারি কমে গেছে। এখন আর সেতু এলাকায় গাড়ির তেমন চাপ নেই বললেই চলে। বর্তমানে সেতু এলাকায় গাড়ির তেমন চাপ নেই।

‘এখন আর মানুষকে প্রমত্ত পদ্মা পাড়ি দিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পদ্মাপাড়ে বাসে থাকতে হবে না।’ এ কথা বলে এই রুটে চলাচলকারী বহু যাত্রী উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।

অপরদিকে মাওয়া ফেরিঘাটে নেই কোনো মানুষের কোলাহল। যেখানে প্রতিদিন এমন সময় মানুষের ঢল নামত এখন সেখানে জনমানব শূন্য হয়ে আছে।

সর্বশেষ