রাসেল কবির
বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কাজীরহাট থানাধীন ১৫ নং জয়নগর ইউনিয়নের হাড়িয়া গ্রামে জামে সমজিদ কে ঘিরে স্থানীয় মুসুল্লীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে । কাজীরহাট থানায় লিখিত অভিযোগ করা হলেও শালিস মিমাংসার দারস্তে এখনও ঝুলে রয়েছে বলে জানাগেছে। দক্ষিন হাড়িয়া গ্রাম সূএে জানাগেছে, র্দীঘ ৪১ বছর যাবৎ পুরাতন মসজিদ এই মসজিদে ধর্মপ্রান মসিুল্লীদের নামাজ আদায়ের আল্লাহর ঘর। স্থাণীয় মুসুল্লীদের দন্ডে বিরোধীতা সৃষ্টি করে প্রায় ২ বছর যাবৎ পাশেই মসজিদ উঠিয়ে মুসুল্লীরা নামাজ আদায় ব্যবস্থা করেছেন। দক্ষিন হাড়িয়া নতুন মসজিদ নাম করন করে। অভিযোগ রয়েছে ৪১ বছর পূর্বের পুরাতন জামে মসজিদেরে জমি দাতা মোঃ হারুন খাঁেনর সাথে এবং নতুন মসজিদ কমিটির সভাপতি সোহাগ মীরের সাথে চলছে দন্ড। সভাপতি সোহাগ মীর কাজীরহাট থানায় লিখিত অভিযোগ করেন পুরাতন মসজিদের জমি দাতার বিরুদ্ধে। অভিযোগের ভিত্তিত্বে গত ১৩ সেপ্টেম্বর সকাল ১১ ঘটিকায় কাজীরহাট থানায় শালিস বৈঠক বসা হয়। উপস্থিত ছিলেন আসাদুজ্জামান খাজা, মশিউর রহমান সেকুল খাঁন, আবু রাশেদ মনি, মাষ্টার হাবিবুল্লাহ, বাবুল হোসেন প্যাদা, ২ মসজিদের কমিটি বৃন্দ ও হাড়িয়া গ্রামের সুমুল্লীগন। শালিসি বৈঠক বক্ত্যবে জানাগেছে, জমি দাতা হারুন খাঁন বলেন পুরাতন সমজিদের পাশেই একটি মসজিদ উঠানো হয়েছে দন্ড করে। নতুন মসজিদের সভাপতি আমাকে জানিয়েছে মেহেরামা নির্মান করবে কয়েকদিন পর আমাকে সাথে নিয়ে আমি বাধা দিয়েছে যে জমি মাপ দিয়ে সঠিক ভাবে উত্তোলন করেন। আমার বোন মারা গেছে অপর দিকে আমার পরিবার দূর্ঘটনার শিকারে হাসপাতালে ভর্তি আমি একটু পারিবারিক ভাবে ব্যস্থ থাকায় সভাপতি সুযোগে মেহেরামা নির্মান করেছে বিষয়টি রাগের বহিঃবশত কারনে মেহেরামা ভেঙ্গে ফেলায় অভিযোগ করেছে। বিচারকেরা মিমাংসা জন্য সমজিদ ঘরের ঘটনা নিয়ে বরিশালের চরমোনাই ধর্মপ্রান মুফতি সঙ্গে আলোচনা করে মিমাংসায় যাবে বলেন বলেন সম্মতি হয়েছে সকলে।