রাসেল কবিরঃ ওরা খালাতো ভাই বোন, র্দীঘ ৫ বছর যাবৎ প্রবাসে থাকে খালাতো ভাই গ্রামে থাকে খালাতো বোন। মোবাইল ফোনের সূএ ধরে প্রেমের সর্ম্পক চলে আসলেও প্রায় ১ বছর পূর্বে ফোনোর মাধ্যমে বিবাহ অতঃপর গত বুধবার সকাল ১১ ঘটিকায় নববধু শ্বশুর বাড়ী ফ্যানের সাথে ওড়না প্যাচিয়ে আতœহত্যা করেছে বলে সূএে জানাগেছে। এমন ঘটনা ঘটেছে বরিশাল জেলার কাজীরহাট থানাধীন আন্ধারমানিক ইউনিয়নের ভংগা গ্রামে।
প্রবাসী তছলিম খাঁনের পিতা আলমগীর খাঁন জানায়, ঘটনার দিন সকালে আমি দড়িচরখাজুরিয়া ইউনিয়নের বামনের চর গিয়েছিলাম দুপুরে সংবাদ পেয়ে বাড়ি এসেছি। তিনি প্রতিবেদককে জানায়, আমার ভায়রা লূৎফর বাড়ীর মেয়ে সূবর্না (১৪)”র সাথে আমার ছেলের সাথে প্রেমের সর্ম্পক চলে আসলেও উভয় আতিœয়তার মাধ্যমে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিবাহ হয়েছে। আমার ছেলে আগামী ডিসেম্বর মাসে প্রবাস থেকে বাড়ি আসার কথা। কি কারনে আতœহত্যা করেছে সেটা আমার জানা নেই। সকালেও আমার ছেলের সাথে ফোনের মাধ্যমে বউর সাথে কথাও হয়েছে।
সূর্বনার খালা নাজমা বেগম ও মামা হাবিবুর রহমান জানায়, সকাল ১০ ঘটিকার দিকে সূর্বনা বলে তার শ্বাশুরিকে গাবতলী বাজারে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে ইনজেকশন পুশ করে বাড়ি আসবেন। কথা মতো শা¦শুরী গাবতলী বাজার থেকে বাড়ি এসে দেখে ঘরের দরজা বন্ধ। জানালা দিয়ে দেখতে পায় সূর্বনা ঘরের ভিতরে ফ্যানের সাথে ওড়না প্যাচিয়ে ঝুলছে। জানালা ভেঙ্গে নিজেই ভিতরে প্রবেশ করে ওড়না কেটে তাৎক্ষনিক গাবতলী বাজার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয়েছে বলে বাড়ি নিয়ে আসে।
সংবাদ কাজীরহাট থানা পুলিশ জানতে পেয়ে ঘটনা বাড়ি গিয়ে লাশ ময়না তদন্তের জন্য বরিশাল প্রেরন করেছে বলে জানাগেছে।