৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

ইলিশার জনগনের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মিয়া সিরাজুল ইসলাম

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

ইয়াছিনুল ঈমন, ভোলা প্রতিনিধি ॥

ভোলা সদরের ২নং পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিয়া সিরাজুল ইসলাম ইলিশার জনগনের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন। রবিবার (৫ডিসেম্বর) দুপুরে তিনি লঞ্চ যোগে ঢাকা থেকে ইলিশা ঘাটে আসলে শত শত জনগন তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বরণ করে নেন। এসময় জনগন শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে ইলিশা লঞ্চঘাট।
মিয়া সিরাজুল ইসলাম লঞ্চ থেকে নামলে মানুষের অশ্রুসিক্ত ভালোবাসায় মুগ্ধ হন।
এসময় জনগনের উদ্দেশ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী মিয়া সিরাজুল ইসলাম বলেন ইলিশাবাসী আমাকে কতটা ভালোবাসে আজকে এই জনশ্রোতই তার প্রমান। আমি তাদের ভালোবাসা পেয়েছি, এর চেয়ে আর বড় পাওয়ার কি থাকতে পারে। তারা আমাকে ভালোবাসে আজ লঞ্চঘাটে এসে আমাকে রিসিভ করতে ঝরো হয়েছে। আমি তাদের ভালোবাসায় মুগ্ধ। আমি সবসময় জনগনের পাশে থেকেছি। ইউনিয়নের গরীব, দুখি অসহায় মানুষের জন্য কাজ করেছি। বিভিন্ন সমস্যায় এগিয়ে এসে তা সমাধানের চেষ্টা করেছি। করোনাকালীন সময়ে আমি মানুষের পাশে থেকেছি। আগামী দিনেও আমি জনগনের সেবা অব্যাহত রাখবো। ইলিশাবাসীর ভালোবাসা নিয়েই আমি ইউনিয়ন নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। আগামী ৫ জানুয়ারী জনগন তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে যদি আমাকে জয়যুক্ত করে। তাহলে আমি ইলিশাকে মাদক মুক্ত, সন্ত্রাস মুক্ত, ইভটিজিং মুক্ত, বাসযোগ্য একটি সুন্দর ইউনিয়ন বিনির্মানে কাজ করবো। ইনশাল্লাহ। তাই আগামী নির্বাচনে জনগনই রায় দিবে তাদের অভিভাবক হিসেবে। আমি দীর্ঘ ৪০-৪৫ বছর ইলিশার মাটিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে কাজ করেছি। ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তীতে ইলিশা ইউনিয়ন থেকে শুরু করে ভোলা জেলার অনেক লোক ঢাকাতে পালিয়ে ছিলেন। ২০০১ সালের ১২ তারিখের আমাদের ইলিশা ইউনিয়নের পাকার মাথায় নির্বাচনী সহিংসতায় অনেক মামলা হয়।এইসব লোক গুলো প্রিয় নেতার অনেক কাছের ছিলেন। এইসব লোক গুলোর নাম না বললেই নয়। আমার প্রিয় মৃত রশিদ চকিদার, মৃত সিদু শিকদার, মৃত ত সির ভুট্টো,মৃত রবু সদ্দার তাদের কে আজকে আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি । ২০০৩ সালে ইউনিয়ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে আমি আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে প্রতিদ্বন্দিতা করি। আমার জানামতে তখন ভোলা জেলায় ২/৪ জন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। সেই নির্বাচনে আমি জিতেও হেরেছি ইলিশা বাসি তা সবাই ভাল করে জানে। ২০১১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের দায়িত্ব নিয়েছিলেন ভোলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।নির্বাচনের দিন কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় নাই। যা হবার তাই হয়েছে তাও ইলিশা বাসি সবাই জানে।
২০২২ সালের ৫ই জানুয়ারি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আসছে ২ নং ইলিশা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমি এবারো চেয়ারম্যান প্রার্থী । আমি আপনাদের দোয়া ও সমর্থন চাই ।

সর্বশেষ