১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
শেবাচিমের সব সংকট কাটিয়ে উঠতে স্বাস্থ্য বিভাগ কাজ শুরু করেছে : স্বাস্থ্য সচিব দুমকিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সমর্থকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন উজিরপুরে মসজিদের কমিটি ও ইমাম দ্বন্দ্বে ,ফ্যান, মাইক ও আইপিএস খুলে নিলো প্রতিপক্ষরা। সাতলায় রাশেদ খান মেনন এমপি'র ৮১ তম জন্মদিন পালন। বোরহানউদ্দিনে মাটির নিচে চাপা পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু কাঁঠালিয়ায় ডাকাতের গুলিতে আহত ২, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র রাজপথে মোকাবিলা করতে হবে : পিরোজপুরে শেখ পরশ পটুয়াখালীতে মহাসড়কে অটোরিকশা চালাতে প্রতি মাসে দিতে হয় হাজার টাকা দশমিনায় মোটরসাইকেল মার্কার কর্মীকে পেটালো প্রতিপক্ষ জাল ভোট পড়লেই ভোটকেন্দ্র বন্ধ : ঝালকাঠিতে ইসি আহসান

ড্রেনে নেমে আবর্জনা পরিষ্কার করলেন পৌরমেয়র জিপু চৌধুরী

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

এম.এ.আর নয়ন,চুয়াডাঙ্গা:

জলাবদ্ধতা চুয়াডাঙ্গা পৌরশহরের অন্যতম সমস্যা। অল্প একটু ভারী বৃষ্টি হলেই পৌরশহরের অধিকাংশ রাস্তার উপর পানি জমে সৃষ্টি হয় নানা ধরনের সমস্যা। বৃষ্টির পানি ঢুকে পড়ে নিউ মার্কেটের দোকানের ভেতর।  দীর্ঘদিন ধরে এ সমস্যা চলে আসলেও তা নিরসন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার জনপ্রিয় মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু নিজেই ড্রেনের ময়লা পানিতে নেমে পড়লেন আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য।

মঙ্গলবার (১লা সেপ্টেম্বর) ভোর থেকেই চুয়াডাঙ্গা জেলা জুড়ে বৃষ্টি শুরু হয়ে দিনভর একটানা চলে। এতেকরে পৌরশহরের অধিকাংশ রাস্তা ও মার্কেটগুলোতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। মূলত ড্রেনগুলো আবর্জনা ভর্তি থাকায় তাতে পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ার কারণেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা নিরসনে মেয়র জিপু চৌধুরী নিজেই ড্রেনে নেমে আবর্জনা পরিষ্কারের কাজ করলেন। পাশাপাশি জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য করণীয় বিষয়ে, তিনি বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের সাথে আলোচনাও করেন।

এ সময় জিপু চৌধুরী বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনে আমরা বেশকিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, যা এই বৃষ্টির মৌসুম শেষ হলেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি আমরা সকলে যদি দায়িত্বের সাথে কাজ করি, নিজের শহর নিজে পরিষ্কার রাখি তাহলে এ সমস্যা থেকে আমরা খুব দ্রুতই নিস্তার পাবো।

উল্লেখ্য, মেয়র জিপু চৌধুরী চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পৌরশহরের যেকোন সমস্যা সমাধানে তিনি নিজেই সবার আগে এগিয়ে এসে নিজ হাতে কাজ শুরু করেন। যা চুয়াডাঙ্গার ইতিহাসে আর কোন মেয়র কোনদিন করেননি।

সর্বশেষ