২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কাঠালিয়ায় জমি বিরোধীদের জেরে কৃষক কে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ ।। কুয়াকাটায় জেলের জালে ২৬ কেজির কোরাল বাউফলে পুলিশের সামনে আসামিকে মারধর করে পা ভেঙে দিলো বাদীপক্ষ ববির নারী কর্মকর্তাকে ধর্ষণ: পুলিশ কর্মকর্তার বিচার শুরু উজিরপুরের ৫ ইউনিয়নের শ্রমিক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা। শনিবারও খোলা থাকবে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খাল ও ড্রেন পরিষ্কার না করায় মশার উপদ্রব : মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত আমতলীতে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ায় স্ত্রীর ২৭ স্থানে কোপালো স্বামী গৌরনদীতে সিএইচসিপি’র বদলী আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ভোলায় ডাকঘরে পোস্ট মাস্টারের আইসক্রিম ডিলারের ব্যবসা

প্রধানমন্ত্রীর নাম্বারে মেসেজ পাঠিয়ে গলাচিপায় রানী বেগমের স্বপ্ন পূরণ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

তারিখঃ ২৩ মার্চ ২০২১

সঞ্জিব দাস, গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর গলাচিপায় প্রধানমন্ত্রীর নাম্বারে মেসেজ পাঠিয়ে স্বপ্ন পূরণ হয়েছে রানী বেগমের। রানী বেগম (৩৫) হচ্ছেন উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তাফালবাড়িয়া গ্রামের রহম আলী শেখের মেয়ে। তার স্বামী হচ্ছেন মো. সহিদুল মোল্লা (৪২)। তার তিন সন্তান দুই মেয়ে ও এক ছেলে। রানী বেগম বলেন, গত ১৫/২০ দিন আগে আমি আমার মোবাইল থেকে একটি মেসেজ পাঠালে তার তিন চার দিন পরেই আমাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ফোন দিয়ে আমার সামাজিক, পারিবারিক, অর্থনৈতিক ইত্যাদি অবস্থা জানতে চাইলে আমি সবকিছু তাদেরকে খুলে বলি। তার কয়েকদিন পরেই আমাকে গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশীষ কুমার মহোদয় আমাকে ফোন দেন এবং আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে একটি ঘর দেওয়ার কথা বলেন, সবকিছু আমার কাছে স্বপ্নের মত, আমি হয়ত তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে চোখে জল আসছিল। আমি তখনও বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে এত তাড়াতাড়ি এতকিছু সম্ভব। পরের দিন আমখোলা ভূমি অফিসের তহশীলদার আমাকে ফোন দিয়ে আমার কাছে আসেন। আমাকে ঘর দেওয়ার জন্য সরকারি জায়গা ঠিক করেন। আমি সত্যিই হতবাক হয়ে গেছি আমার কাছে পুরোটাই এখনও স্বপ্ন মনে হচ্ছে। রানী বেগম আরও বলেন, ছোট বেলা থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার, একটু কথা বলার। আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আমি আমার মেসেজ এর উত্তর পেয়েছি। আমি আজ কতটা আনন্দিত ও প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। মঙ্গলবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশীষ কুমার আমখোলা ইউনিয়নের তাফালবাড়িয়া গ্রামে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত তহবিল থেকে রানী বেগমের জন্য বরাদ্দকৃত ঘরের জায়গাসহ আনুসঙ্গিক ও ছেলে মেয়ের পড়াশুনার জন্য নগদ দশ হাজার টাকা তুলে দেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এস.এম দেলোয়ার হোসেন বলেন, রানী বেগমকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘর দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিষ কুমার বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি ঘর রানী বেগমকে দেয়া হয়েছে এবং তার ছেলে-মেয়েদের পড়ালেখার জন্য নগদ দশ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাহিন বলেন, হত দরিদ্রদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি গৃহহীনবান্ধব সরকার।

০১৭২৪১৪০৩৩৭

সর্বশেষ