রাসেল কবির:
বরিশাল জেলার কাজীরহাট থানাধীন আন্ধারমানিক ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের মধ্য ভংগা গ্রামে গত শনিবার রাত ১১.৩০ মিনিটে আবুল প্যাদার বসত ঘরে হতে ২ বন্ধু ২ বান্ধবি কে স্থাণীয় গ্রামবাসী আটক করে । পরে তাদেরকে রফাদফার মধ্যে ছেড়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সূএে জানাগেছে, ২ বন্ধু ২ বান্ধবি ছিল প্রেম ভালোবাসার এক অপরের আপনজন। স্থাণীয়রা জানায়, আবুল প্যাদার মেয়ে ফাতেমার সাথে র্দীঘদিন যাবৎ প্রেমের সর্ম্পক চলে আসছে একই এলাকার নিজাম হাং”র ছেলে সজল হাং”র সাথে। ঘটনার দিন আবুল প্যাদার পরিবার মেয়েকে বাড়ি রেখে আতিœয়র বাড়ি বেড়াতে যায়। এই সুযোগে ফাতেমা তার প্রেমিক সজলকে মোবাইল করে রাত ১০ ঘটিকায় দেখা করার জন্য। এমন সুযোগে সজল তার বন্ধু একই এলাকার কাদের খানেঁর ছেলে বিপ্লব কে জানায়। বিপ্লব তার প্রেমিকা সুমি কে সংবাদ দেয় এবং ফাতেমা ও সুমি এক অপররের ভালো বান্ধবি ও বলে জানায়। রাত আনুমানিক ১০.৪৫ মিনিটে আবুল প্যাদার বসত ঘরে সজল বন্ধু বিপ্লব ও সুমি আসে। ঘরে ছিল ফাতেমার ভাতিজা বাকের প্যদার ছেলে সিয়াম। সিয়াম বিষয়টি বুঝতে পেরে ঘর থেকে বের হয়ে যায় এবং বাহির থেকে তালা বন্ধ করে বাড়ির পাশের লোকজনদের কে জানায়। রাত ১১.৩০ মিনিটে আবুল প্যাদার ঘরের সামনে শত শত লোকজন জড়ো হয়। অবশেষে জাকির প্যদা, নয়ন বিশ্বাষ সহ লোকজনেরা দরজা খুলতে বলায় দরজা খুলে দেখি ভিতড়ে ২ জন ছেলে ২ জন মেয়। রাতেই উভয় পক্ষদের অবিভাকদের ডাকার পর রাতেই সিদ্ধান্ত হয় কয়েকদিন পর বিবাহ হবে।বিপ্লবের বাবা কাদের খানঁ ও স্ত্রী জানায়, আমার ছেলের বন্ধু সজল সে ফোন করে আমার ছেলে কে নিয়ে গেছে। পরবর্তিতে আমার বাড়িতে লোকজন আসে আমি ছেলেকে বাড়ি নিয়ে আসি। এ বিষয় ফাতেমা, সুমি সজলদের কে খোঁজ করলে তারা সাংবাদিকদের কথা জানতে পেরে সটকে পড়ে বলে জানাগেছে।