৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার সূচকে আরো দুই ধাপ পেছালো বাংলাদেশ ঝালকাঠিতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকজ গৌরনদীতে নির্বাচনি সহিংসতায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ আহত ৩ কক্ষ পরিস্কার করতে বিলম্ব হওয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটিয়ে জখম ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশঃ মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৮ মে বিয়ে বাড়িতে কাজীকে চর থাপ্পড় মারলেন বিএনপি নেতা ! তীব্র তাপদাহে বিশুদ্ধ পানি ও শরবত বিতরণ করলো আলীমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থা আমার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন উপজেলা নির্বাচন: ভোলার তিন উপজেলায় ৩৭ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ভান্ডারিয়ায় ককটেল ফাটিয়ে ও কুপিয়ে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই

আমতলীতে তহশিল অফিস বাউন্ডারীতে অবৈধ ঘর নির্মাণ

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

হারুন অর রশিদ, আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি।
বরগুনার আমতলী উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নে তহশিল অফিস বাউন্ডারির খাস জমিতে অবৈধভাবে বন্দোবস্ত নিয়ে ঘর নির্মাণ করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, ২০০০ সালে উপজেলার ভূমি অফিসের ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী আবদুর রশিদ ও তার স্ত্রী মোসাঃ রাশিদা বেগমের নামে গুলিশাখালী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের (তহশিল অফিস) প্রাচীরে ৫ শতাংশ অকৃষি খাসজমি ৭৭ আম/১৯৯৯-২০০০নং অবৈধ বন্দোবস্তমূলে প্রাপ্ত হয়ে বসবাস করতে থাকে। বন্দোবস্ত পাওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোন ডিসিআর নবায়ন করা হয় নাই। রাশিদা বেগম তাদের দখলকৃত ৫ শতাংশ জমি জনৈকা মনোয়ারা বেগমের কাছে বিক্রি করে দেয়। এরপর মনোয়ারা বেগম রাশিদাকে দিয়ে ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখ আমতলী উপজেলা ভূমি অফিসে ডিসিআর নবায়নের জন্য আবেদন করেন। ভূমি অফিসের নির্দেশে তহশিলদার দেলোয়ার হোসেন ৩০ মে ২০২০ তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করেন। রিপোর্টে তিনি বলেন, ৫ শতাংশ অকৃষি খাস জমি ৭৭ আম/১৯৯৯-২০০০নং বন্দোবস্ত কেসটি অবৈধ ও জমি তহশিল অফিস বাউÐারির অন্তর্ভুক্ত বলে ডিসিআর নবায়ণযোগ্য নয়। কিন্তু তা সত্তে¡ও মনোয়ারা বেগম অবৈধভাবে তহশিল অফিস বাউন্ডারীর খাস জমিতে টিনের ঘর নির্মাণ করছেন।
তহশিলদার দেলোয়ার হোসেন বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরেজমিনে এসে ঘর উত্তোলন করতে নিষেধ করে গেছেন। তারপরও তারা কোন খুঁটির জোরে ঘর তুলছেন, তা আমার জানা নাই।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসাদুজ্জামান বলেন, আমি তাদেরকে সরকারি জায়গা থেকে চলে যেতে বলেছি। ওরা ওদের একটি প্রতিবন্ধী ছেলের দোহাই দিয়ে থাকছে। ভূমি অফিসকে বলে দিয়েছি, ওদেরকে অন্যত্র পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা যায় কিনা।

সর্বশেষ