৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কক্ষ পরিস্কার করতে বিলম্ব হওয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটিয়ে জখম ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশঃ মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৮ মে বিয়ে বাড়িতে কাজীকে চর থাপ্পড় মারলেন বিএনপি নেতা ! তীব্র তাপদাহে বিশুদ্ধ পানি ও শরবত বিতরণ করলো আলীমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থা আমার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন উপজেলা নির্বাচন: ভোলার তিন উপজেলায় ৩৭ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ভান্ডারিয়ায় ককটেল ফাটিয়ে ও কুপিয়ে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই বরগুনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনেই আচরণবিধি লঙ্ঘন প্রার্থীদের পাথরঘাটায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা, ৪ জনকে শোকজ কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এল মৃত ডলফিন

গলাচিপায় মুগ ডালের বাম্পার ফলন

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

সঞ্জিব দাস, গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় এ বছর মুগ ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়া, পর্যাপ্ত সার-বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতির সহজলভ্যতা ও কৃষকদের প্রণোদনা দেওয়ার কারণে মুগ ডাল চাষে কৃষকরা আগ্রহী হওয়ায় এমন ফলন হয়েছে বলে জানা গেছে।নদীবিধৌত অধিকাংশ কৃষক এক সময় আমন ধানের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। অল্প সময়ে অধিক লাভের কারণে এখন ধানের পাশাপাশি মুগ ডাল চাষ করছেন তারা। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় মোট ১০ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে বারি-৬ মুগ ডালের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে গোলখালী,আমখোলা,কলাগাছিয়া,গজালিয়া,চিকনিকান্দী,চরকাজল, চর বিশ্বাস,গলাচিপা সদর,পানপট্টি, রতনদী তালতলী, বকুল বাড়িয়া সহ ইউনিঅনুকূল আবহাওয়া, পর্যাপ্ত সার-বীজ ও আধুনিক কৃষি উপকরণের সহজলভ্যতার কারণে এবার ফলন ভালো হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আরজু আক্তার ।

তিনি বলেন, আমাদের কৃষি বিজ্ঞানীরা নিরলস শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন নতুন জাত উদ্ভাবনের জন্য। নুতন জাত উদ্ভাবিত হলে তা প্রান্তিক কৃষকদের মঝে সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করব। মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা সবসময়ই কৃষকদের পাশে রয়েছে। কৃষিজনিত যেকোনো সমস্যা সমাধানে আমরা তাদের কারিগরি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি।
ফলনের বিষয়ে জানতে চাইলে রতনদী তালতলী এলাকার কৃষক আমির হোসেন বলেন, গতবছরের তুলনায় এ বছর ডালের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আশা করছি হেক্টর প্রতি ১২শ থেকে ১৩শ কেজি ডাল পাব।

গোলখালী ইউনিয়নের চর হরিদেবপুর গ্রামের সোহরাব হোসেন হাওলাদার বলেন, আমি ২০ শতাংশ জমিতে ডাল দিয়েছিলাম। গতবছরের তুলনায় দেড়গুন ডাল পেয়েছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজু আক্তার বলেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় গলাচিপায় এ বছর মুগ ডালের ফলন ভালো হয়েছে। সবসময়ই কৃষকদের সার্বিক বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। এ ছাড়া প্রান্তিক চাষিদের জমি তৈরি থেকে শুরু করে বীজ বোনা, কীটনাশক ছেটানো, ফসল সংগ্রহ এবং ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখছি।

সর্বশেষ