৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
আমার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন উপজেলা নির্বাচন: ভোলার তিন উপজেলায় ৩৭ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ভান্ডারিয়ায় ককটেল ফাটিয়ে ও কুপিয়ে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই বরগুনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনেই আচরণবিধি লঙ্ঘন প্রার্থীদের পাথরঘাটায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা, ৪ জনকে শোকজ কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এল মৃত ডলফিন বাউফলে গর্ভে থাকা ভ্রূণ নষ্ট, স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অনশন ভোলায় পুলিশে চাকুরী দেওয়ার নামে প্রতারণা : প্রতারক আটক উপজেলা নির্বাচন : গৌরনদীতে তিন প্রার্থীর ব্যতিক্রর্মী প্রচারণা ববিতে সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায়

বাউফলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মেলার নামে চাঁদাবাজি

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

স্টাফ রিপোর্টার ::: পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায় উপকরণ মেলার নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন একাধিক শিক্ষক।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মঙ্গলবার(১৪ই মার্চ) পটুয়াখালীর উত্তর কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলার কথা বলে ৯টি ক্লাষ্টারের দুই শতাধিক বিদ্যালয় থেকে ৪০০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করেন কতিপয় শিক্ষক।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক বলেন, প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ৪০০ টাকা চাঁদা নির্ধারণ করেন। এরপর কয়েকজনকে টাকা আদায়ের দায়িত্ব দেয়া হয়। সোমবারের মধ্যে সব টাকা আদায় করে শিক্ষক সমিতির সভাপতির কাছে দেয়া হয়।

অপর এক শিক্ষক বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আমাদের টাকা আদায়ের কোনো খাত নেই। বিভিন্ন সময় নানা কর্মসূচীর কথা বলে আমাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করা হয়। এর আগেও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আমাদের কাছ থেকে চাঁদা নেয়া হয়েছে। এভাবে চাঁদার রীতি চালু করায় আমরা বিপাকে আছি। না দিলে শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে হয়রানীর ভয় দেখানো হয়।

অবশ্য চাঁদা আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম বলেন, যারা এসব কথা বলেছেন তা সত্য নয়। মেলার জন্য সরকারি কোনো বরাদ্দ নেই। আমরা কয়েকজন শিক্ষক নিজেরা পকেটের টাকা দিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করছি।

উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম বলেন, এভাবে চাঁদা আদায় করার কোনো সুযোগ নেই। যদি তিনি (রেজাউল করিম) চাঁদা তুলে থাকেন এটা তার ব্যাপার। চাঁদা তোলার বিষয়ে আমার অফিসের কোনো নির্দেশনা নেই।’’

সর্বশেষ