৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
কক্ষ পরিস্কার করতে বিলম্ব হওয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটিয়ে জখম ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশঃ মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৮ মে বিয়ে বাড়িতে কাজীকে চর থাপ্পড় মারলেন বিএনপি নেতা ! তীব্র তাপদাহে বিশুদ্ধ পানি ও শরবত বিতরণ করলো আলীমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থা আমার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন উপজেলা নির্বাচন: ভোলার তিন উপজেলায় ৩৭ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ভান্ডারিয়ায় ককটেল ফাটিয়ে ও কুপিয়ে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই বরগুনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনেই আচরণবিধি লঙ্ঘন প্রার্থীদের পাথরঘাটায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা, ৪ জনকে শোকজ কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এল মৃত ডলফিন

যক্ষ্মায় বছরে ৪০ হাজার মানুষ মারা যায় : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

বানী ডেস্ক ! স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বিশ্বে যক্ষ্মা আক্রান্ত হয়ে বহু মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। পৃথিবীতে যক্ষ্মা ১৩তম মৃত্যুর কারণ। সংক্রামক ব্যাধি হিসেবে দ্বিতীয় মৃত্যুর কারণ যক্ষ্মা। বিশ্বে এক কোটি মানুষ যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত। যক্ষ্মায় বছরে ১৫ লাখ লোক মৃত্যুবরণ করছেন। বাংলাদেশেও যক্ষ্মায় প্রতি বছর ৪০ হাজার লোক মৃত্যুবরণ করেন এবং প্রতি বছর নতুন করে তিন লাখ লোক যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে ‘লাউনচিং ওয়ার্কশপ অন দা কমিউনিটি রাইট অ্যান্ড জেন্ডার একশান প্লান ২০২১-২৩ ফর টিবি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

জাহিদ মালেক বলেন, যক্ষ্মা বিষয়ে ভালো দিক হচ্ছে, আমরা এখন জানি বছরে কত লোক আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের শনাক্ত করে খুঁজে বের করতে পারছি। কারণ আমরা যদি যক্ষা রোগী শনাক্ত করতে পারি তাহলে চিকিৎসা দিতে পারব। চিকিৎসার কারণে প্রায় ৯৫ থেকে ৯৭ শতাংশ লোক সুস্থ হয়ে যাচ্ছে।

যক্ষ্মায় মৃত্যুর প্রসঙ্গ উল্লেখ কর তিনি বলেন, যক্ষায় দেশে ৪০ হাজার লোক মৃত্যুবরণ করেন। অর্থাৎ প্রতিদিন প্রায় ১০০ এর বেশি লোক মারা যায় অথচ আমরা এ বিষয়ে খোঁজও রাখি না। যক্ষ্মার ভালো বিষয় হচ্ছে দিনে দিনে রোগী কমে যাচ্ছে। বৈশ্বিকভাবে দুই শতাংশ করে রোগী কমছে। যদিও আমাদের লাখ চার থেকে পাচ শতাংশ রোগী কমানো।

তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় যতগুলো দেশ আছে, সেগুলোতে সারাবিশ্বের ৮৬ শতাংশ যক্ষ্মা রোগী রয়েছে। এরমধ্যে বাংলাদেশ ৭ নম্বরে আছে। সুতরাং যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে আমদের অনেক কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ডা. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সেনাল, স্টপ টিবি পার্টনারশিপের নির্বাহী পরিচালক লুসিকা ডিটিউ, দা গ্লোবাল ফান্ডের সিনিয়র ফান্ড পোর্টফলিও ম্যানেজার জিওনজিওভার জাকাব ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার খুরশিদ আলম।

সর্বশেষ