৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
গণমাধ্যমের স্বাধীনতার সূচকে আরো দুই ধাপ পেছালো বাংলাদেশ ঝালকাঠিতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকজ গৌরনদীতে নির্বাচনি সহিংসতায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ আহত ৩ কক্ষ পরিস্কার করতে বিলম্ব হওয়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটিয়ে জখম ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশঃ মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৮ মে বিয়ে বাড়িতে কাজীকে চর থাপ্পড় মারলেন বিএনপি নেতা ! তীব্র তাপদাহে বিশুদ্ধ পানি ও শরবত বিতরণ করলো আলীমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থা আমার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন উপজেলা নির্বাচন: ভোলার তিন উপজেলায় ৩৭ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ভান্ডারিয়ায় ককটেল ফাটিয়ে ও কুপিয়ে ব্যবসায়ীর টাকা ছিনতাই

এবার ভারতের জমি দখল করে নির্মাণ কাজ চালাচ্ছে নেপাল

শেয়ার করুনঃ

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সীমান্তে ভারতের বেশ কয়েকটি স্থানকে নিজেদের বলে দাবি করেছে তাদের প্রতিবেশী দেশ নেপাল। এবার উত্তরাখণ্ডের তনকপুরের ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’ হিসেবে পরিচিত অঞ্চলটিকে নিজেদের দাবি জানিয়ে রীতিমতো অবকাঠামো নির্মাণ কাজও শুরু করে দিয়েছে নেপালিরা। খবর পেয়ে ভারতীয় প্রশাসন ঘটনাস্থলে পৌঁছালে স্থানীয়দের তুমুল বাধার মুখে পিছু হটতে বাধ্য হন তারা।

গত বুধবার (২২ জুলাই) তারের বেড়া দিতে ওই নো ম্যানস ল্যান্ডে প্রায় ২০টির মতো কাঠামো পুঁতে দিয়েছেন নেপালিরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ভারতীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা। কিন্তু তাদের দেখে নেপালের বাসিন্দারা উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভারতবিরোধী স্লোগান দিতে শুরু করেন। পরে উত্তেজনা প্রশমনে পরে উভয় দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেন। ভারতের সশস্ত্র সীমা বলের (এসএসবি) কমান্ড্যান্ট আর কে ত্রিপাঠী জানিয়েছেন, নেপালিদের বসানো কাঠামোগুলো কংক্রিট এবং কাঠের তৈরি। নেপালের সশস্ত্র বাহিনী আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সেগুলো তুলে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। যদিও বৈঠকে উপস্থিত এক এসএসবি কর্মকর্তার দাবি, নেপাল মুখে কাঠামো সরিয়ে নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে তারা কোনো কাজই করেনি। গত শুক্রবারও (২৪ জুলাই) নেপালের লোকজনদের পিলারে তার বসাতে দেখা গেছে। স্থানীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, নেপালি পুলিশ ও প্রশাসনের সমর্থনেই স্থানীয়রা কাঠামো তোলার সম্ভাবনা রয়েছে। নেপালের সশস্ত্র বাহিনী যখন আমাদের আশ্বাস দিচ্ছিল যে কয়েকদিনের কাঠামো তুলে ফেলা হবে, তবে ওরা (স্থানীয়রা) তখনও কাঠামো বসাতে ব্যস্ত ছিল।

সর্বশেষ